সোশ্যাল সিকিউরিটি ও রিটায়ারমেন্ট বেনিফিট -
২০২১ সালে ভারতের সিনিয়র সিটিজেনের সংখ্যা ছিল প্রায় ১৩.১ মিলিয়ন। সুতরাং ২০৪১ সালে এর সংখ্যা দাঁড়াবে প্রায় ২৩.৯ মিলিয়নে। এর ফলে ভারতের এই বিশাল সংখ্যক সিনিয়র সিটিজেনের জন্য উপযুক্ত সোশ্যাল সিকিউরিটি ও রিটায়ারমেন্ট বেনিফিটের ব্যবস্থা করা দরকার। এর জন্য আসন্ন ইউনিয়ন বাজেটে কেন্দ্রীয় সরকারের উচিত সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ট্যাক্স ছাড়ের ব্যবস্থা করা। ট্যাক্স ছাড় ছাড়াও কেন্দ্রীয় সরকারের উচিত আসন্ন ইউনিয়ন বাজেটে ভারতের সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য বিভিন্ন ধরনের আর্থিক প্রকল্প চালু করা। যে সকল আর্থিক প্রকল্পের মাধ্যমে সিনিয়র সিটিজেনদের সোশ্যাল সিকিউরিটি প্রদান করা সম্ভব হবে এবং অবসরের পর তাদের আর্থিক সুবিধা হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: বাজেটে কৃষকদের জন্য হতে পারে বড় ঘোষণা!
আরও পড়ুন: বাজেটের আগেই ক্ষোভে ফুঁসছে বিরোধীরা, কারণ লুকিয়ে অধিবেশনের প্রথম দু-দিনে!
কোভিড রিলিফ -
করোনা মহামারীর প্রভাব এবং বর্তমানে করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনের প্রভাবের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের উচিত আসন্ন ইউনিয়ন বাজেটে কোভিড রিলিফের দিকে গুরুত্ব আরোপ করা। করোনার প্রভাবের কথা মাথায় রেখে কেন্দ্রীয় সরকারের উচিত চিকিৎসা এবং হেলথকেয়ার সেক্টরের জন্য বিশেষ প্যাকেজ ঘোষণা করা। বাইরের বিভিন্ন দেশ যেমন আমেরিকা, ব্রিটেন, কানাডা ইত্যাদি দেশে করোনার চিকিৎসার সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন ধরনের মেডিক্যাল উপকরণ, ওষুধ, টেস্টিং কিট ইত্যাদির ওপরে ট্যাক্স ছাড় দেওয়া হয়েছে। ভারতেও এমন ধরনের পরিকল্পনা গ্রহণ করা উচিত কেন্দ্রীয় সরকারের। ভারতের হেলথকেয়ার সেক্টরের ওপরে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার দরকার প্রয়োজন আসন্ন ইউনিয়ন বাজেটে। এর জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের উচিত সঠিক ও উপযুক্ত পলিসির প্রণয়ণ করা।