এর আগে একাধিক বিমান পরিবহণ সংস্থা কর্মীদের বেতন কাটছাঁট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু বেতন একেবারে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত এই প্রথম। স্বভাবতই, এই সিদ্ধান্ত নিয়ে শোরগোল পড়েছে শিল্পমহলে। করোনার হামলার পরে মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে বিমান পরিবহণ বন্ধ করে দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। তার পর থেকে পণ্য পরিবহণ হলেও যাত্রী পরিবহণ একেবারেই বন্ধ। বিমান পরিবহণ মন্ত্রক সূত্রে খবর, ৩১ মে পর্যন্ত যা খোলার সম্ভাবনাও প্রায় নেই বললেই চলে।
advertisement
এই অবস্থায় স্পাইসজেট সূত্রে জানানো হয়েছে, যে সব পাইলট লকডাউনের পরে আর আকাশে ওড়েননি, তাঁদের এপ্রিলের বেতন দেওয়া হবে না। বেতন দেওয়া হবে না মে মাসেও। তবে যাঁরা কার্গো বিমান বা অন্য বিমান চালিয়েছেন, তাঁদের বেতন দেওয়া হবে। বিমান পরিবহণ মন্ত্রকের এক কর্তা বলেন, "বেতন দেওয়া না দেওয়ার ব্যাপারে সরকার সরাসরি হস্তক্ষেপ করতে পারে না। শুধুমাত্র অনুরোধ করতে পারে। তবে নিঃসন্দেহে স্পাইসজেটের এই সিদ্ধান্ত বিমান পরিবহণ শিল্পের উপরে বিরূপ প্রভাব ফেলবে।"
Shalini Datta