এলাকায় কৃষি ও পতিত জমি এবং বাড়ির আশপাশে চাষ হচ্ছে এই ঘাস। খড়ের চেয়ে এখন এই ঘাসের চাহিদা অনেক বেশি। কৃষক ও খামারিরা সামনে ঘাস চাষে উদ্যোগী হয়ে উঠছেন। বিশেষত খড়ের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে জাতের এই ঘাস। সামনে ঘাসের চাষে তেমন পরিশ্রম করতে হয় না। কৃষকরা অল্প পুঁজি বিনিয়োগ করে লাভবান হচ্ছেন। এ জাতের ঘাস রোপণের এক থেকে দু’মাসের মাথায় কাটার উপযোগী হয়ে যায়। দ্বিতীয় পর্যায়ে গোড়া থেকে চারা গজায়। সে ক্ষেত্রে কয়েক সপ্তাহের মধ্যে কাটার উপযোগী হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: SIP থেকে চমকপ্রদ রিটার্ন পেতে চাইলে এই জিনিসটি ভাল করে বুঝতে হবে, হিসেব দেখে নিন এক ঝলকে
একটি গরুর জন্য প্রতিদিন ৭-১০ কেজি ঘাস প্রয়োজন হয়। একবার বীজ বুনলে বা চারা রোপণ করলে কয়েক বছর ঘাস পাওয়া যায়। ফলে খরচ কম হয়।উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাটের আকিপুর এলাকায় যুবক জালালউদ্দিন নূর এই প্রজাতির ঘাসের চাষ হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ২৫ বছরে ১০,০০০ টাকার মাসিক SIP ১.৬ কোটি টাকারও বেশি বেড়েছে
প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ধান চাষের বিচুলি নষ্ট হয়ে খড়ের দাম বেশি হওয়ায় এখন এই ঘাস খাওয়ানো হচ্ছে। ঘাস চাষ গরুর খাবারের চাহিদা মিটছে। এই ঘাস চাষের জন্য বীজ বোনা এবং চারা লাগানো যায়। বীজ বুনলে দেড় মাস এবং চারা লাগালে এক মাসের মধ্যে ঘাস বড় হয়ে যায়। প্রতিমাসে অল্প ফসফেট, পটাশ এবং ইউরিয়া সার দিতে হয়। মাঝে মধ্যে একটু সেচও দিতে হয়।