TRENDING:

New Business Idea: 'শূন্য' বিনিয়োগ...! ব্যবসার 'নতুন' পথ দেখাচ্ছেন বাংলার মহিলা, মাসে মাসে ঘরে আসবে টাকা, হাসি ফুটবে পরিবারের মুখে

Last Updated:

New Business Idea: বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ। আর এই তেরো পার্বণের মধ্যে অন্যতম প্রয়োজনীয় উপাদান হল কুশাসন। পুজো কিংবা বছরের অন্যান্য দিন সারা বছরই কুশাসনের প্রয়োজনীয়তা কম বেশি থেকেই যায়। তাই চাহিদাও ব্যাপক।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
দক্ষিণ দিনাজপুর : বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ। আর এই তেরো পার্বণের মধ্যে অন্যতম প্রয়োজনীয় উপাদান হল কুশাসন। পুজো কিংবা বছরের অন্যান্য দিন সারা বছরই কুশাসনের প্রয়োজনীয়তা কম বেশি থেকেই যায়। তাই চাহিদাও ব্যাপক।
advertisement

দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার শহর তীরবর্তী চকরাম গ্রামের বাসিন্দা ডলি বর্মন দীর্ঘদিন ধরেই কুশাসন তৈরি করে আয়ের দিশা দেখাচ্ছেন। দিন দিন এই কুশাসনের চাহিদা বেড়েই চলেছে। আর সেই চাহিদার জোগান দিতেই প্রায় কুড়ি বছর ধরে ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের চকরাম গ্রামের বাসিন্দা ডলি বর্মন তাঁর নিপুণ হাতে কুশ ঘাস দিয়ে কুশাসন বানিয়ে স্বনির্ভরতার দিশা দেখাচ্ছেন।

advertisement

আরও পড়ুন: আসছে বড় দুর্যোগ…! ১৮ থেকে ২১ অক্টোবর ভারী বৃষ্টির সতর্কবার্তা রাজ্যে রাজ্যে! কী পূর্বাভাস বাংলায়? জানিয়ে দিল আইএমডি

শুধুমাত্র তাই নয়, ডলি দেবীর পারদর্শিতা দেখে আশে পাশের সকল মহিলারাই অনুপ্রাণিত হচ্ছেন।ডলি দেবীর কথায়, “কাজের শুরুতে তেমন চাহিদা না থাকলেও বর্তমানে প্রতিটি পুজোতেই কম বেশি কুশাসনের চাহিদা থাকায় বাজারজাত করতে রীতিমত হিমশিম খেতে হয়। তবে, এই কাজের পিছনে রয়েছে হাড় ভাঙা পরিশ্রম। ফুল হওয়ার আগেই মাঠে গিয়ে কুশ ঘাস কেটে এনে তা বাড়িতে ভাল ভাবে শুকিয়ে সাইজ অনুযায়ী কেটে বাঁশ দিয়ে তৈরি বিশেষ যন্ত্রের মাধ্যমে বাঁধতে হয় আসনের মাপে। এইভাবেই তৈরি হয় কুশাসনগুলি।”

advertisement

আরও পড়ুন: ‘মোরগ’ কোন দেশের ‘জাতীয় পাখি’ জানেন? অনেকেরই জানা নেই…! এবার আপনার পালা

বাঙালির পার্বনের সময় চাহিদা ভাল থাকায় দামও ভাল পেয়ে থাকেন তাঁরা। শ’ প্রতি দাম হয় ২০০ থেকে ৪০০ টাকা অবধি। একসঙ্গে বেশ কয়েকটা তৈরি হবার পরেই তা বাজারজাত করা হয়। তাই পুজোর সময় প্রায় নাওয়া খাওয়া ভুলে দিনরাত পরিশ্রম করে কুশাসন তৈরিতে ব্যস্ত থাকেন ডলি বর্মন। কাঠফাঁটা রোদে ঘাস কেটে কুশাসন বানানোর কাজ করে স্বামীর পাশে দাঁড়ানোর পাশাপাশি সন্তানদের মুখে হাসি ফোটাতে ভোর থেকেই যুদ্ধ শুরু করেন ডলি।

advertisement

স্বামী যেটুকু অর্থ উপার্জন করেন তাতে সংসার অতিবাহিত করাই দুষ্কর, তার উপর বাচ্চাদের পড়াশুনা-সহ আনুষঙ্গিক খরচ কুলিয়ে ওঠা মুশকিল হয়ে পড়ে দিনের পর দিন। তাই সংসার সামলে প্রতিদিন সকাল থেকেই এই কাজে নিজেকে নিয়োগ করে পরিবারের অনেক চাহিদা মেটাতে পেড়ে খুশি ডলি বর্মন।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
বিনিয়োগ কম, মুনাফা বেশি! 'এইভাবে' পটল চাষ করে মোটা টাকা কামাচ্ছেন গঙ্গাসাগরের চাষি
আরও দেখুন

সুস্মিতা গোস্বামী

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
New Business Idea: 'শূন্য' বিনিয়োগ...! ব্যবসার 'নতুন' পথ দেখাচ্ছেন বাংলার মহিলা, মাসে মাসে ঘরে আসবে টাকা, হাসি ফুটবে পরিবারের মুখে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল