এ প্রসঙ্গে এদিন মুকেশ আম্বানি বলেন, ‘সোলার বাংলা, সোনার বাংলায় আমরা কাজ করব। কালীঘাটের মন্দিরের কাজ আমরা করেছি। ব্যক্তিগত ভাবে এই কাজে আপনাকে ধন্যবাদ জানাই দিদি। আমার পরিবার এই পুণ্যভূমির সঙ্গে জড়িত। আবেগ জড়িয়ে আছে আমাদের। রিলায়েন্সের দারুণ অভিজ্ঞতা এখানে কাজ করে। দিদি থাকলে ব্যবসায়িকরা রেড কার্পেট পায়। তাই বাংলায় বিনিয়োগ করতে আসুন। দিদি আপনার বাংলা, রিলায়েন্সের বাংলা।’
advertisement
তিনি আরও বলেন, ‘মা কালীর কাছে আমি প্রার্থনা করি। এই বাংলার পুণ্যভূমিতে সকলকে প্রণাম জানাই। বাংলা নবজাগরণের ভূমি। এখন বাংলা অর্থনীতির নবজাগরণ ভূমি। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নেতাজি সকলেই এই বাংলার পুণ্যভূমির সন্তান। আমি ২০১৬ সাল থেকে আসছি। প্রতি বছর আমি ভাবি এই সামিটে আলাদা কী হবে? আর এসে সামিট দেখে আমি অবাক হয়ে যাই। আমি দেশের পশ্চিম প্রান্তে থাকি। যা ব্যবসার জায়গা। কিন্তু দ্রুত সেটার অবস্থা বদল হচ্ছে।’
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রসঙ্গে মুকেশ আম্বানি আরও বলেবন, ‘বাংলা মানে মমতা দিদি, মমতা দিদি মানে বাংলার ব্যবসা। মমতা মানে সকলের পাশে থাকা। আর দিদি সকলের পাশেই থাকে। মায়ের মুখ হল স্বর্গ সুখ। বাংলায় সেই মায়ের চেহারা আমি দেখি। আপনার নেতৃত্বে বাংলা যথাযথ এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলায় বিনিয়োগ করার এখন দারুণ সময়। কৌশলগত ভৌগোলিক অবস্থা। দৃঢ় ভাবে কাজ করা মানুষ। যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রভূত উন্নতি এখানে। এখন ৫০০০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ আমরা করেছি। আমরা একলক্ষ কর্মসংস্থান করেছি। ৫ বিষয় আমরা এখানে বলছি।’
আবীর ঘোষাল