Knowledge Story: ‘ভারতরত্ন’ পদকের সঙ্গে রয়েছে কলকাতার গভীর যোগ! সোনা-রুপো নয়, তাহলে কোন ধাতু দিয়ে তৈরি হয় এই পদক জানেন? চমকাবেন
- Reported by:Trending Desk
- trending desk
- Published by:Raima Chakraborty
Last Updated:
Knowledge Story: রাষ্ট্রপতি স্বয়ং প্রাপকের হাতে ভারতরত্ন পুরস্কার তুলে দেন। দেওয়া হয় একটি মেডেল এবং রাষ্ট্রপতি স্বাক্ষরিত প্রশস্তি পত্র। এটি কোন ধাতু দিয়ে তৈরি জানেন? চমকে যাবেন...
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
ভারতরত্ন পদকের ডিজাইন: পদকটি অশ্বত্থ গাছের পাতার আকৃতির। দৈর্ঘ্যে ৫.৮ সেন্টিমিটার, প্রস্থে ৪.৭ সেন্টিমিটার। আর ৩.১ সেন্টিমিটার পুরু হয়। পাতার একদিকে থাকে উজ্জ্বল সূর্য। এটা প্ল্যাটিনামের তৈরি। পাতার প্রান্তভাগও প্ল্যাটিনামের। সূর্যের নীচে হিন্দিতে লেখা থাকে ‘ভারতরত্ন’। পাতার অন্য পিঠে থাকে অশোক স্তম্ভ। তার নীচে লেখা থাকে ‘সত্যমেব জয়তে’।
advertisement
ভারতরত্ন পদক কোথায় তৈরি হয়: ভারতরত্ন পদকের সঙ্গে কলকাতার যোগ রয়েছে। হ্যাঁ, সারা দেশের মধ্যে একমাত্র কলকাতার ট্যাঁকশালেই এই পদক তৈরি হয়। একদম শুরু থেকেই কেন্দ্র সরকার কলকাতা ট্যাঁকশালকে এই দায়িত্ব দিয়েছে। ভারতরত্ন পদক তৈরির জন্য অভিজ্ঞ কারিগররা রয়েছেন। তাঁদের হাতেই একটু একটু রূপ পায় অশ্বত্থ গাছের পাতার মতো দেখতে এই পদক।
advertisement
১৭৫৭ সালে স্থাপিত হয় কলকাতা ট্যাঁকশাল। তারপর থেকে ট্যাঁকশালকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এখানকার কর্মীরা সাফল্যের সঙ্গে সে সব সামলেছেন। এর মধ্যে ভারতরত্ন পদক তৈরির দায়িত্ব অন্যতম। তবে শুধু ভারতরত্ন পদক নয়, পদ্মবিভূষণ, পদ্মভূষণ, পদ্মশ্রী এবং পরমবীর চক্রের মতো অন্যান্য পুরস্কারও কলকাতার ট্যাঁকশালে তৈরি হয়।
advertisement
প্রসঙ্গত, ভারতরত্ন পুরস্কারের সূচনা ১৯৫৪ সালে। ১৯৫৪ সালের ২ জানুয়ারি তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ ভারত রত্ন পুরস্কারের সূচনা করেছিলেন।প্রথমবার স্বাধীন ভারতের প্রথম গভর্নর জেনারেল চক্রবর্তী রাজগোপালাচারি, প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ড. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণন এবং বিজ্ঞানী ড. চন্দ্রশেখর ভেঙ্কট রমনকে ভারতরত্ন সম্মানে সম্মানিত করা হয়েছিল।









