TRENDING:

Money Making Ideas: ফসল না কি এটিএম? অক্টোবরে একবার লাগান, ছ'বার টাকার বৃষ্টি হবে, এই আশ্চর্যজনক পদ্ধতিটি শিখুন

Last Updated:

Money Making Ideas: অক্টোবরে একবার চাষ করলেই বছরে ছ’বার আয়ের সুযোগ! কৃষকদের মধ্যে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এই নতুন চাষ পদ্ধতি, যা যেন টাকার এটিএম।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
পালং শাক এমন একটি ফসল, যা অল্প সময়ে এবং কম খরচে ভাল লাভ দিতে পারে। একবার পালং শাক বপন করার পর ৫-৬ বার ফসল তোলা যায়। পোকামাকড় ও রোগের আক্রমণ খুব কমই দেখা যায়। পালং শাক চাষের জন্য শীতল জলবায়ু প্রয়োজন। পালং শাকের পাতা ঠান্ডা আবহাওয়ায় দ্রুত বৃদ্ধি পায়। তবে, মাঝারি আবহাওয়ায় পালং শাক সারা বছর চাষ করা যায়। বাজারে পালং শাক প্রতি কেজি ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি হয়, যা কৃষকদের ভাল দাম দেয়। ক্ষেতে বেড তৈরি করে অন্যান্য সবজির সঙ্গে এই ফসল বপন করা যায়, যার ফলে কৃষকরা দ্বিগুণ লাভ পেতে পারেন।
News18
News18
advertisement

কৃষি কর্মকর্তা ভগবতী প্রসাদ ব্যাখ্যা করেন যে, কৃষকরা দুটি উপায়ে পালং শাক চাষ করতে পারেন। প্রথম পদ্ধতিতে, মাটি আলগা করার জন্য ক্ষেত ২-৩ বার গভীরভাবে চাষ করা হয়। চাষের সময় জমিতে গোবর সার বা ভার্মিকম্পোস্ট যোগ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর পরে, মাটি এবং সার পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে মিশিয়ে পালং শাকের বীজ বপন করা হয়। এই পদ্ধতিতে ভাল ফলন পাওয়া যায়। দ্বিতীয় পদ্ধতিতে, কৃষকরা জমিতে বেড তৈরি করে বীজ বপন করেন। এই পদ্ধতিতে জলের প্রয়োজন কম হয় এবং অতিরিক্ত আর্দ্রতার কারণে ফসল পচে যাওয়ার ঝুঁকি দূর হয়। উভয় পদ্ধতি ব্যবহার করে চাষ করতে প্রতি একরে আনুমানিক ১০,০০০ থেকে ১২,০০০ টাকা খরচ হয়। তবে, ৪০ দিনের মধ্যে প্রস্তুত পালং শাক চাষ করলে কৃষক ৪০,০০০ থেকে ৫০,০০০ টাকা লাভ করতে পারে।

advertisement

আরও পড়ুন: PPF, NSC নয়… এই ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পটি সর্বোচ্চ সুদ প্রদান করে, সরকার ঘোষণা করেছে

রোগ প্রতিরোধের উপায়

পালং শাকের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল রোগ এবং পোকার আক্রমণ। পালং শাকের পাতায় সহজেই পোকামাকড় আক্রমণ করে। এর ফলে পাতা ছিঁড়ে যায় এবং গর্ত দেখা যায়, যা ফসলের গুণমান এবং ফলন উভয়কেই প্রভাবিত করে। এমন পরিস্থিতিতে, কৃষকরা নিম তেল স্প্রে করে প্রাকৃতিকভাবে পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। কৃষিবীজের গুদাম থেকে পাওয়া ম্যালাথিয়ন বা প্যালিডলের মতো কীটনাশক স্প্রে করাও কার্যকর। এটি পোকামাকড় এবং রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং ফসলকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।

advertisement

আরও পড়ুন: ৪০০০ টাকার SIP ১৫ বছরে যা রিটার্ন দেবে তা কল্পনারও বাইরে, একবার শুধু হিসেবটা দেখুন

৩০ থেকে ৪০ দিনের মধ্যে প্রস্তুত হয়ে যাবে

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ফাঁকা জায়গার লাগবে না, আমবাগানেই হচ্ছে কুইন্টাল কুইন্টাল ফলন! বিনা ব্যয়ে লাভ পাচ্ছেন চাষি
আরও দেখুন

পালং শাক ৩৫ থেকে ৪০ দিনের মধ্যে প্রস্তুত হয়ে যায়য়। ভগবতী প্রসাদ বলেন যে, পালং শাকের পাতায় রোগ প্রতিরোধে নিম তেল স্প্রে করা খুবই কার্যকর। তাছাড়া, কৃষি বীজ গুদাম থেকে পাওয়া ম্যালাথিয়ন বা প্যালিডলের মতো কীটনাশক স্প্রে করলে এই রোগগুলি নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এটি কেবল ভাল ফলনই নিশ্চিত করে না, বরং কৃষকদের আর্থিক ক্ষতি থেকেও রক্ষা করে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Money Making Ideas: ফসল না কি এটিএম? অক্টোবরে একবার লাগান, ছ'বার টাকার বৃষ্টি হবে, এই আশ্চর্যজনক পদ্ধতিটি শিখুন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল