TRENDING:

Money Making Idea: ১২ হাজার টাকা বিনিয়োগে লাভ ৬০ হাজার! চাষের কৌশলে বদল, 'এই' চাষ করে অঢেল কামাচ্ছেন মেদিনীপুরের চাষিরা

Last Updated:

স্বল্প পরিচর্যা, খরচ অত্যন্ত কম, মাত্র তিন মাসে এই চাষ করে মালামাল হচ্ছেন কৃষকেরা, দাঁতনে এক নতুন চাষ। যে চাষে অঢেল টাকা লাভের মুখ দেখছেন চাষিরা

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
দাঁতন, পশ্চিম মেদিনীপুর, রঞ্জন চন্দ: প্রয়োজন নেই বড় জায়গার। এই চাষে একদিকে খরচ সামান্য, অন্যদিকে পরিচর্যাও কম। অন্যদিকে ধান চাষ করে মিলছে না লাভ। বিভিন্ন জায়গায় বিকল্প চাষ করে আর্থিকভাবে স্বনির্ভরতার দিশা দেখছেন বহু চাষি। ধান চাষের পাশাপাশি একই জমিতে এবার বিকল্প চাষ হিসেবে এই চাষ করে মালামাল হচ্ছেন কৃষকেরা। স্বল্প খরচ ও পরিচর্যায় একটা মরশুমেই লাভ জুটছে অনেক। স্বাভাবিকভাবে বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে এই চাষে মিলছে লাভের দিশা। লাভের মুখ দেখার আশায় পুকুরের পাশাপাশি ধান চাষের জমিতেও হচ্ছে এই চাষ। সামান্য কয়েক হাজার টাকা খরচ করলেই মিলছে দ্বিগুণ অর্থ।
advertisement

পশ্চিম মেদিনীপুরের একাধিক এলাকায় ধান চাষের পাশাপাশি ধান চাষের জমিতে এবং পুকুরে পানিফল চাষ করে স্বনির্ভর হচ্ছেন একাধিক কৃষক। ধান চাষের পাশাপাশি জুটছে বাড়তি লাভ। বাজারে বিক্রি হচ্ছে সর্বোচ্চ ৫০ থেকে ৬০ টাকা প্রতি কেজি। দুর্গাপুজোর সময় থেকে শুরু হয়েছে এই পানিফল বিক্রি। প্রায় তিন মাস ধরে বাজারে এই ফল বিকোয়।

advertisement

পানিফল চাষ

View More

আরও পড়ুন: ভাগীরথী গিলে খাচ্ছে অগ্রদ্বীপ! আবার শুরু হয়েছে ভাঙন, দেখুন ভয়াবহ পরিস্থিতি

পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতন থানার একামলিপুর, কুহুড়া, রাইসিমা, মেনকাপুর-সহ একাধিক এলাকার চাষিরা ধান চাষের জমিতে ফলাচ্ছেন পানিফল। জানা গিয়েছে, এই পানিফল মূলত দুই ধরনের, একটি সবুজ এবং অন্যটি লাল। মিষ্টি এবং সুস্বাদু এই ফল ফলাতে বিঘা প্রতি খরচ হয় ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা। এই এক বিঘা জমিতে লাভের অঙ্ক দাঁড়ায় প্রায় ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
রাসমঞ্চ থেকে জোড় বাংলা মন্দির—টেরাকোটার শহরে সময়ের পথচলা! বিষ্ণুপুর সফরের খরচের হিসেব
আরও দেখুন

কৃষকদের বক্তব্য, এক বিঘা জমিতে ১২০টি চারার প্রয়োজন। চারার মূল্য প্রতি পিস ৩ থেকে ৪ টাকা। এক বিঘা পানিফল চাষ করতে সারের প্রয়োজন হয় ১০ কেজি। এছাড়াও সামান্য পরিচর্যায় প্রায় তিন মাসেরও বেশি সময় ফলন পাওয়া যায়। প্রতিদিন এক ক্যুইন্টাল ফলন তোলেন কৃষকেরা। বর্তমানে ধান চাষের জমিতে লাঙল করে জল ভর্তি করে চারা লাগাতে হয় আষাঢ় মাসে। আশ্বিন মাসের মাঝ বরাবর সময় থেকে অগ্রহায়ণ, পৌষ মাস পর্যন্ত ফলন পাওয়া যায়। পাইকারি দরে এই ফলন চলে যায় পাশের রাজ্য ওড়িশার বিভিন্ন প্রান্ত-সহ পূর্ব মেদিনীপুর এবং পশ্চিম মেদিনীপুর জেলাতে। ধান চাষের পাশাপাশি ধান চাষের জমিতেই সামান্য খরচে এবং সামান্য পরিচর্যায় মালামাল হতে পারবেন আপনিও।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Money Making Idea: ১২ হাজার টাকা বিনিয়োগে লাভ ৬০ হাজার! চাষের কৌশলে বদল, 'এই' চাষ করে অঢেল কামাচ্ছেন মেদিনীপুরের চাষিরা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল