আরও পড়ুন: LIC-র এই পলিসিতে প্রতি দিন ২৫১ টাকা বিনিয়োগ করলে আসবে ২০ লাখ টাকা রিটার্ন!
আলাদা আলাদা সেকশন অনুযায়ী সেই ট্যাক্স ছাড়ের পরিমাণও ভিন্ন ভিন্ন হয়। জীবনবিমা ও স্বাস্থ্যবিমার টাকার পরিমানের ওপরে নির্ভর করে ট্যাক্স ছাড়ের পরিমাণ। এই ক্ষেত্রে বয়সের ওপরেও নির্ভর করে ট্যাক্স ছাড়ের পরিমাণ। নিজেদের আয় অনুযায়ী কোন কোন ক্ষেত্রে কী ধরনের ট্যাক্স ছাড় পাওয়া সম্ভব তা জেনেই বিভিন্ন ধরনের বিমায় বিনিয়োগ করা দরকার। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কোথায় বেশি ছাড় পাওয়া সম্ভব।
advertisement
আরও পড়ুন: এবার পোস্ট অফিসেও কাটা যাবে ট্রেনের টিকিট! সুখবর দিল রেল!
ইনকাম ট্যাক্স
সেকশন ৮০সি অনুযায়ী ইনকাম ট্যাক্সের ক্ষেত্রে ছাড়ের সুবিধা পাওয়া যায়। সেকশন ৮০সি অনুযায়ী প্রায় ১,৫০,০০০ টাকার ইনকাম ট্যাক্স ছাড়ের সুবিধা পাওয়া যায়। নিজেদের বার্ষিক আয় অনুযায়ী এই ইনকাম ট্যাক্স ছাড়ের পরিমাণ নির্ধারিত হয়। বয়স এবং আয়ের পরিমাণের ওপর নির্ধারিত হয় ট্যাক্স ছাড়ের পরিমাণ। প্রতি বছর নিয়মিত ভাবে ট্যাক্স দেওয়ার ক্ষেত্রে এই ট্যাক্স ছাড়ের সুবিধা পাওয়া যেতে পারে। ইনকাম ট্যাক্সের এই ধরনের ছাড় পাওয়ার জন্য গুরুত্ব সহকারে বিনিয়োগের মাধ্যম বেছে নেওয়া দরকার। জীবনবিমা, স্বাস্থ্যবিমা ইত্যাদির ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ট্যাক্স ছাড়ের সুবিধা দেওয়া হয়। বয়স অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের ট্যাক্স ছাড়ের সুবিধা দেওয়া হয়ে থাকে।
আরও পড়ুন: শুরু করুন সহজ, নির্ঝঞ্ঝাট ব্যবসা! মাসে মাসে হবে ৪০০০০ টাকার বেশি আয়! জানুন...
স্বাস্থ্যবিমা
সেকশন ৮০ডি অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিমার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ট্যাক্স ছাড়ের সুবিধা পাওয়া যায়। বিমাকারী ব্যক্তির স্ত্রী এবং সন্তানের ক্ষেত্রেও স্বাস্থ্যবিমার মাধ্যমে ২৫,০০০ টাকার ট্যাক্স ছাড়ের সুবিধা পাওয়া যায়। বিমাকারী ব্যাক্তির অভিভাবক ৬০ বছর বয়সের বেশি হলে ৫০,০০০ টাকা ট্যাক্স ছাড়ের সুবিধা পেতে পারে। এছাড়াও একজন বিমাকারী নিজে সেকশন ৮০ডি অনুযায়ী এক বছরে প্রায় ৭৫,০০০ টাকা ছাড়ের সুবিধা পেতে পারে। কিন্তু একজন বয়স্ক নাগরিকের ক্ষেত্রে এর পরিমাণ প্রায় ১ লাখ টাকা। বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যবিমার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনর ট্যাক্স ছাড়ের সুবিধা পাওয়া যায়। বয়স অনুযায়ী এবং স্বাস্থ্যবিমার টাকার পরিমাণ অনুযায়ী এই ধরনের ট্যাক্স ছাড় নির্ধারণ করা হয়।