TRENDING:

চলতি অর্থবর্ষ শেষ হচ্ছে আগামী ৩১ মার্চ, তার আগেই করে রাখতে হবে ইনকাম ট্যাক্স প্ল্যানিং

Last Updated:

আবার আমরা সকলে এটাও জানি, ৩১ মার্চেই যে কোনও বছরের অর্থ বর্ষ শেষ হয়। তাই এই সময় কর সাশ্রয়ী বিনিয়োগ বা ট্যাক্স সেভিং ইনভেস্টমেন্ট করতে হবে। যাতে আরও বেশি পরিমাণে নিষ্পত্তিযোগ্য আয় হতে পারে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
আর্থিক বিষয়ের পরিকল্পনা করার জন্য কর সংক্রান্ত পরিকল্পনা বা ট্যাক্স প্ল্যানিং অত্যন্ত জরুরি। কারণ আমাদের মূল উদ্দেশ্য হল, ট্যাক্স লায়াবিলিটি কমিয়ে সঞ্চয় আরও বাড়ানো। এক জনকে যত কম কর দিতে হবে, তাঁর নিষ্পত্তিযোগ্য আয় তত বেশি হবে। আবার আমরা সকলে এটাও জানি, ৩১ মার্চেই যে কোনও বছরের অর্থ বর্ষ শেষ হয়। তাই এই সময় কর সাশ্রয়ী বিনিয়োগ বা ট্যাক্স সেভিং ইনভেস্টমেন্ট করতে হবে। যাতে আরও বেশি পরিমাণে নিষ্পত্তিযোগ্য আয় হতে পারে। তবে আবার এটাও মাথায় রাখতে হবে যে, শেষ মুহূর্তের তাড়াহুড়োর জেরে ভুল হয়ে যেতে পারে। যা দীর্ঘ মেয়াদের জন্য ক্ষতিকর হিসেবে গণ্য হতে পারে। এই ভুলগুলো এড়িয়ে কীভাবে নিজের কর সংক্রান্ত বিষয়ের পরিকল্পনা করতে হবে, সেই বিষয়টার উপর আলোকপাত করা যাক।
advertisement

ট্যাক্স লায়াবিলিটির হিসেব করা:

প্রথমত বিনিয়োগ অথবা ট্যাক্স ডিডাকশনের পেমেন্টের পরে করদাতাকে ট্যাক্স লায়াবিলিটির হিসেব কষতে হবে। আসলে কিছু খরচ রয়েছে, যা এড়ানো যায় না। যেমন - ইপিএফ-এ অর্থ প্রদান, গৃহ ঋণ শোধ, বেতনের কিছু অংশ এনপিএস-এ রাখা, টার্ম ইনস্যুরেন্স প্ল্যান, এইচআরএ-র উপর ট্যাক্স ডিডাকশন ইত্যাদি।

দীর্ঘ মেয়াদের লক্ষ্য নিয়ে বিনিয়োগ করা উচিত:

advertisement

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, ট্যাক্স সেভিং বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে অল্প অল্প করে বিনিয়োগ করার লক্ষ্য এড়িয়েই চলা ভাল। তার বদলে বরং দীর্ঘ মেয়াদে আর্থিক লক্ষ্য-সহ বিনিয়োগ করা উচিত। এতে কর সাশ্রয়ের পাশাপাশি সম্পদও গড়ে উঠবে।

আয়কর ব্যবস্থার শনাক্তকরণ:

নিজের জন্য কোন আয়কর ব্যবস্থা (নতুন না পুরাতন) ভাল, সেটাই শনাক্ত করতে হবে বেতনভোগীদের। ট্যাক্স ম্যানেজমেন্টের জন্য বিনিয়োগকারীদের দুই ধরনের আয়কর ব্যবস্থার অধীনে নিজেদের ট্যাক্স লায়াবিলিটি হিসেব করতে হবে। প্রসঙ্গত, বাজেট ২০২০-তে আসলে নতুন কর ব্যবস্থা আনা হয়েছে।

advertisement

ট্যাক্স ডিডাকশনের জন্য যোগ্য ভলান্টারি ইনভেস্টমেন্টে বিনিয়োগ করতে হবে:

ইনকাম ট্যাক্স বা আয়কর আইনের বিভিন্ন ধারার অধীনে অবশিষ্ট ট্যাক্স লায়াবিলিটি সঞ্চয় করতে হবে বিভিন্ন ধরনের ভলান্টারি ইনভেস্টমেন্টের মাধ্যমে। এই বিনিয়োগের মধ্যে পড়বে ইএলএসএস, এনপিএস, ইউএলআইপি, ভিপিএফ, পিপিএফ এবং অন্যান্য ছোট সেভিংস স্কিম ইত্যাদি।

সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে বিনিয়োগ বাঞ্ছনীয়:

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ফাঁকা জায়গার লাগবে না, আমবাগানেই হচ্ছে কুইন্টাল কুইন্টাল ফলন! বিনা ব্যয়ে লাভ পাচ্ছেন চাষি
আরও দেখুন

বিনিয়োগ করার সময় অধিকাংশ মানুষ তার রিটার্নের হারটা পরীক্ষা করতে ভুলে যান। পিপিএফ এবং এফডি-র মতো বিনিয়োগের উপর রিটার্নের হার সব সময়ই ওয়েবসাইট, বিজ্ঞাপন প্রভৃতিতেই পাওয়া যাবে। কিন্তু এলএসএস, ইউএলআইপি ইত্যাদি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে রিটার্নের হার কিন্তু অনিশ্চিত। আর এটা প্রতিদিনই ওঠা-নামা করে। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, এই সব জায়গায় বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে এর রিটার্নের হারকে অন্যান্য বিনিয়োগের রিটার্নের হারের সঙ্গে তুলনা করতে হবে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
চলতি অর্থবর্ষ শেষ হচ্ছে আগামী ৩১ মার্চ, তার আগেই করে রাখতে হবে ইনকাম ট্যাক্স প্ল্যানিং
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল