আরও পড়ুনঃ প্রচুর উপকারী…দিনে কটা করে ডিম খাচ্ছেন? ১টার বেশি খেলে কী হয় জানেন? জানুন বিশেষজ্ঞের মত
কোচবিহারের বেশ কিছু মৃৎশিল্পী লক্ষ্মীর ভাঁড় তৈরি করেন। বর্তমানে এই ভাঁড়ের চাহিদা নতুন করে বেড়ে উঠছে, ফলে বিক্রি বেড়েছে এই ভাঁড় গুলির। এমনই এক লক্ষ্মীর ভাঁড় নির্মাণ শিল্পী মিলন পাল জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে তাঁরা এই কাজের সঙ্গে যুক্ত। তবে আগে তিনি এই কাজ জানতেন না। বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িতে এসে তিনি এই কাজ শিখেছেন। তারপর থেকে এখনও পর্যন্ত তিনি এই ভাঁড় তৈরি করে আসছেন। সারাবছর অল্প কিছু ভাঁড় বিক্রি হলেও, বছরের এই সময়ে এই ভাঁড়ের বিক্রি বেড়ে ওঠে অনেকটাই। মূলত লক্ষ্মী পুজো উপলক্ষ্যে এই ভাঁড় বিক্রি বাড়ে। তাইতো এই সময় কাজের চাপ থাকে বেশি।”
advertisement
লক্ষ্মীর ভাঁড় বিক্রেতা পরেশ পাল ও পম্পা পাল জানান, “লক্ষ্মী পুজোর আগে লক্ষ্মী ভাঁড়ের চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকে। ফলে এই মুহূর্তে ব্যস্ততা তুঙ্গে উঠেছে। কারণ দুর্গা পুজোর দশমী মেটার পর থেকেই লক্ষ্মী পুজোর তোরজোড় শুরু হয়ে যায় জেলায়। ফলে এই সময়ে বহু মানুষ এই জিনিস কিনে নিয়ে যান। তাইতো দীর্ঘ সারাটা বছর এই সময়ের আশায় বুক বেঁধে থাকেন বিক্রেতারাও নির্মাতা।” দীর্ঘ সময় পরেও আজও একপ্রকার অমলিন এই লক্ষ্মীর ভাঁড় নির্মাণ শিল্প। দীর্ঘ সময় পরেও এই জিনিসের চাহিদা অটুট রয়েছে মানুষের মাঝে। তাইতো বছরের পর বছর লক্ষ্মী পুজোর আগে থেকেই এই জিনিস নির্মাণ ও বিক্রিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন এই মানুষের।
Sarthak Pandit





