কৃষক রাকেশ কুমার জানিয়েছেন যে, ২০১৬ সাল থেকে তিনি টম্যাটো চাষ করছেন। ঐতিহ্যবাহী ফসল চাষে লাভ কম হওয়ায় তাঁকে অর্থকরী ফসল চাষের দিকে ঝুঁকতে হয়েছে। বাজারে সব সময়ই টম্যাটোর চাহিদা থাকে। সাধারণত কৃষকরা নভেম্বরের শেষের দিকেই টম্যাটো চারা রোপণের জন্য বীজ প্রস্তুত করতে শুরু করেন।
জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে চারা রোপণ শুরু হয়। কিছু কৃষক রয়েছেন, যাঁরা সেপ্টেম্বর মাসে রোপণ শুরু করেন। এর জন্য জুলাইয়ের শেষে নার্সারি প্রস্তুত করা হয়। টম্যাটো গাছ অগাস্ট মাসের শেষের দিকে বা সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে বপন করা যেতে পারে। তবে মে মাসে রোপণ করার জন্য মার্চ এবং এপ্রিল মাসেই চারা তৈরি করতে হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: চলতি বছরে হুলস্থূল ফেলেছে এই কয়েক ব্যাঙ্কের নিয়ম, সময় এখনও পেরোয়নি, দেখে নিন বছর ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই
আরও পড়ুন: আজই সেরে নিন এই ৫টি গুরুত্বপূর্ণ কাজ, না হলে হতে পারে বিপুল টাকার ক্ষতি
রাকেশ বলেন, এখন আধুনিক কৃষিপদ্ধতির জন্য সবজি চাষের আর কোনও নির্দিষ্ট সময় নেই। মরশুম অনুযায়ী এখন আর সবজি চাষ করা হয় না। তবে এতে ফসলের পরিমাণের উপর প্রভাব পড়ে। রাকেশ জানান যে, তিনি চার বিঘা জমিতে টম্যাটো চাষ শুরু করেছিলেন সাত বছর আগে। প্রতি মরশুমে টম্যাটো চাষ করে দেড় থেকে দুই লক্ষ টাকা আয় করেন তিনি। টম্যাটো চাষের জন্য কুদরা, ভবুয়া থেকে বীজ আনতে হয়। তিনি ভবুয়া ও ভগবানপুরের বাজারে টম্যাটো চালান হয়। এই বছর আবহাওয়ার প্রভাব পড়েছে চাষে। তবে প্রতি বছরই তাঁরা এখন টম্যাটো চাষ করে এবং এটিই তাঁদের পরিবারের জীবিকা।