২০১৬ সালে কানাডার অন্টারিওতে প্রথম নিজের বাড়ি কেনেন ২৬ বছর বয়সি করুণ৷ ৭ জন কলেজছাত্রকে ভাড়া দেন বাড়ির বিভিন্ন ঘর৷ এই ভাবে ঘর ভাড়া নেওয়া পড়ুয়াদের পক্ষেও সুবিধেজনক হয়৷ খরচ বেশিও পড়ে না৷ আবার নেহাত সস্তার মন্দ বন্দোবস্তও নয়৷
তবে করুণ কিন্তু সম্পূর্ণ বাড়িওয়ালার পেশায় পা রাখেননি৷ স্নাতক হওয়ার পর চাকরি শুরু করেন অ্যাপ্লিকেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে৷ বর্তমানে তিনি আমেরিকার এক সংস্থায় সেলস ম্যানেজার৷ বেতন এবং ঘরভাড়ার টাকা জমিয়ে তিনি দক্ষিণ অন্টারিওতে আরও ভূসম্পত্তি কিনতে শুরু করেন৷ বর্তমানে কানাডায় মোট চারটি বাড়ি আছে করুণের৷ ৪ টি বাড়ির ২৮ টি ঘর তিনি বিভিন্ন জনকে ভাড়া দিয়েছেন৷ এখন প্রতি মাসে তাঁর উপার্জন ভারতীয় মুদ্রায় ৯ লক্ষেরও বেশি৷
advertisement
আরও পড়ুন : কাঞ্চনজঙ্ঘার পাশে বরফে ঢাকা ১২ হাজার ফুট উঁচু পাহাড়ে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার
শুধুই অর্থোপার্জন নয়৷ বাড়িওয়ালা হওয়ার অসুবিধেও প্রচুর বলে মত করুণের৷ সব সময় ভাড়াটের কাছ থেকে অভাব অভিযোগ জানিয়ে ফোন আসতে থাকে৷ রাত ৩ টের সময়ও ফোনে ভাড়াটের আর্জি শুনতে হয়েছে তাঁকে৷ কিন্তু এত সব কিছুর পরও বাড়ি বিক্রি করবেন না করুণ৷ আপাতত থাকতে চান বাড়িওয়ালা হয়েই৷