৮০সি - করদাতা এর অধীনে জীবন বীমা প্রিমিয়াম, পিএফ অবদান, নির্দিষ্ট ইক্যুইটি শেয়ার এবং ডিবেঞ্চারে বিনিয়োগ ইত্যাদিতে কর ছাড় দাবি করতে পারেন। এতে করদাতা ১.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ছাড় পেতে পারেন।
আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের জন্য অত্যন্ত বড় ধামাকা! চারটি ভাতা বৃদ্ধি নিশ্চিত
৮০সিসিসি - করদাতা এর অধীনে নির্দিষ্ট পেনশন তহবিলে বিনিয়োগের উপর কর ছাড় নিতে পারেন।
advertisement
৮০সিসিডি (১) - সেন্ট্রাল পেনশন স্কিমে বিনিয়োগের উপর কর ছাড়। ধারা 80C, 80CCC এবং 80CCD(1) এর অধীনে ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত মোট কর ছাড় দাবি করা যেতে পারে।
আরও পড়ুন: আইটি জমার সময়, ১০ হাজার টাকা বাঁচানো যাবে সেভিংস অ্যাকাউন্টের সুদের উপরে,জানুন
৮০ সিসিসডি (১বি) - জাতীয় পেনশন স্কিমে বিনিয়োগের উপর ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত ছাড়।
৮০ সিসিডি (২) - কেন্দ্রীয় সরকারের পেনশন প্রকল্পের ক্ষেত্রে ছাড়। যদি কেন্দ্রীয় নিয়োগকর্তা হিসাবে এটিতে বিনিয়োগ করা হয়, তবে ১৪ শতাংশের অবদান কর ছাড় পাওয়া যাবে। একই সঙ্গে নিয়োগকর্তা অন্য কেউ হলে ১০ শতাংশ অবদানের ওপর ছাড় পাওয়া যাবে।
৮০ডি - ২৫,০০০ টাকা পর্যন্ত স্বাস্থ্য বিমা প্রিমিয়ামে ছাড়। প্রবীণ নাগরিকদের জন্য এটির হার ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত। এই ধারার অধীনে মোট ছাড় ১ লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
৮০ডিডি- একজন নির্ভরশীলের (দিব্যাঙ্গ) চিকিৎসার জন্য খরচের উপর কর ছাড়। এতে ৭৫,০০০ টাকা পর্যন্ত ছাড় পাওয়া যাবে।
৮০ডিডিবি - একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের অধীনে চিকিৎসার জন্য ব্যয় করা পরিমাণের উপর কর ছাড়। ৪০,০০০ টাকা পর্যন্ত খরচে এই ছাড় পাওয়া যাবে।
৮০ই - উচ্চ শিক্ষার জন্য নেওয়া ঋণের উপর কর ছাড়। এর কোন উচ্চ সীমা নেই।
৮০ইই- আবাসিক বাড়ির সম্পত্তির জন্য ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত সুদের উপর কর ছাড়।