এই ১৫টি স্টক হলঃ
আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক (ICICI Bank)
এসবিআই (SBI)
এইচডিএফসি লিমিটেড (HDFC Ltd)
রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ (Reliance Industries)
থার্ম্যাক্স (Thermax)
টাটা পাওয়ার (Tata Power)
এল অ্যান্ড টি (L&T)
ভারত ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড (Bharat Electronics Ltd)
টাটা মোটরস (Tata Motors)
আল্ট্রাটেক (Ultratech)
এম অ্যান্ড এম (M&M)
ডিএলএফ (DLF)
পাওয়ার গ্রিড (Power Grid)
advertisement
এইচসিজি (HCG)
গ্লোবাস স্পিরিটস (Globus Spirits)
ব্রোকারেজ ফার্ম শেয়ারখান বাজেটের আগে এই স্টকগুলিতে বিনিয়োগ করার কথা উল্লেখ করলেও ঠিক কী কারণে এই ১৫টি শেয়ার বেছে নেওয়া হয়েছে সেই বিষয়ে কোনও তথ্য দেওয়া হয়নি।
কোনও কারণ না দেখালেও সকলেরই জানা উপরোক্ত শেয়ারগুলি খুবই প্রচলিত এবং স্বনামধন্য। একাধিক ব্রোকারেজ সংস্থাও এই স্টকগুলিতে লগ্নির পরামর্শ দিয়ে থাকেন। যদিও আইসিআইসিআই-এর মতো কয়েকটি স্টক গত ১ বছরে বিনিয়োগকারীদের তেমন উল্লেখযোগ্য রিটার্ন প্রদান করেনি।
আরও পড়ুন - সবুজ নয়, কৃষির জন্য প্রয়োজন চিরসবুজ বিপ্লব, আসন্ন বাজেটে চোখ কোন দিকে
শেয়ারখান-এর মতে, করোনা অতিমারীর কারণে দেশের রাজস্ব ঘাটতি তুলনামূলক অনেক বেড়ে গিয়েছে। এই ঘাটতি পূরণ এবং রাজকোষের বৃদ্ধির পদক্ষেপ ২০২২ সালের বাজেটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হবে।
“সরকার ২০২২-২৩ আর্থিক বর্ষে রাজস্ব ঘাটতি ৬.৭% বজায় রাখার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করতে পারে,” সংস্থাটি জানিয়েছে।
আরও পড়ুন - প্রথম বাজেট কবে পেশ করা হয়েছিল এবং ঠিক ১১টায় কেন শুরু হয় অধিবেশন? জানুন বাজেটের অজানা ইতিহাস!
শেয়ারখান-এর মতে, “বিভিন্ন ফিনান্সিয়াল রিপোর্ট থেকে অনুমান করা হচ্ছে ২০২২-২৩ সালের বাজেটে মূলধন ব্যয় হিসেবে প্রায় ৬.৫ ট্রিলিয়ন টাকা বরাদ্দ করা হতে পারে যা গত আর্থিক বর্ষের তুলনায় প্রায় ২০% বেশি। ২০২১-২২ সালে মূলধন ব্যয়ের জন্য ৫.৫ ট্রিলিয়ন বরাদ্দ করা হয়েছিল।”