আরও পড়ুন- মাত্র ২০ হাজার টাকা দিয়ে শুরু করুন এই ব্যবসা, প্রতি মাসে ৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় সম্ভব !
বেতনের থেকে আয়ের গণনা
প্রথমেই বেতনের দ্বারা হওয়া আয়ের গণনা করতে হবে। অর্থাৎ কোম্পানির থেকে কত টাকা বেতন দেওয়া হয়েছে তার হিসাব। এর জন্য কোম্পানির থেকে পাওয়া পে-স্লিপের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। যে যেখানে কাজ করেছে সেই কোম্পানির সমস্ত পে-স্লিপ যত্ন করে রেখে দিতে হবে। অর্থাৎ নিজেদের বেতনের দ্বারা হওয়া আয়ের সম্পূর্ণ হিসাব এক্ষেত্রে দিতে হবে। ধারা ১৭(১) অনুযায়ী বেতন, ধারা ১৭(২) অনুযায়ী বেতনের মূল্য, ধারা ১৭(৩) অনুযায়ী পরিবর্তিত রাশি, ধারা ১০ অনুযায়ী ছাড়, ধারা ১৬ অনুযায়ী কাটিং ইত্যাদি সকল হিসাবের সম্পূর্ণ ডিটেলস দিতে হবে। নিজেদের বেতনের দ্বারা আয়ের সম্পূর্ণ বিবরণ এক্ষেত্রে দিতে হবে। এর জন্য দরকার পড়লে কোম্পানির থেকে ফর্ম ১২ নিয়ে রাখতে হবে।
advertisement
কেটে নেওয়া টিডিএস নিজেদের ফর্ম ২৬এএস-এর সঙ্গে যুক্ত করতে হবে
২৬এএস ফর্মে শুধু নিজেদের বেতন থেকে কেটে নেওয়া টিডিএস (TDS) নয়, এক্ষেত্রে অন্যান্য আয় থেকে কেটে নেওয়া টিডিএস-এর বিবরণও দিতে হবে। নিজেদের ফর্ম ২৬এএস দেখানো আয়ের পরিমাণের সঙ্গে নিজেদের টিডিএস-এর পরিমাণও সঠিক ভাবে মিলিয়ে নেওয়া দরকার। কারণ অনেক সময়ই এটি আলাদা আলাদা হয়।
আরও পড়ুন- রাশিফল ১০ নভেম্বর; দেখে নিন কেমন যাবে আজকের দিন
গৃহ সম্পত্তির আয়ের গণনা
যদি কেউ নিজেদের বাসভবনের থেকে কোনও রকম আয় করে, অর্থাৎ সেটি যদি ভাড়া দেওয়া থাকে তাহলে সেই আয়ের সঠিক বিবরণ দিতে হবে। ভাড়া বাবদ প্রতি মাসে নিজেদের বাসভবন থেকে কত টাকা আয় হচ্ছে তার সঠিক হিসাব রাখতে হবে। এক্ষেত্রে সেই হিসাবের বিবরণ সঠিক ভাবে দাখিল করতে হবে। এভাবে নিজেদের প্রতিটি আয়ের সঠিক ডিটেলস জমা করে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন জমা করা সম্ভব। এক্ষেত্রে নিজেদের আয়ের প্রতিটি হিসাব এবং তার ডিটেলস যেন সঠিক হয়, সেই বিষয়ে বিশেষ নজর দিতে হবে।