এই অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়ানোর সর্বোত্তম উপায় হল সতর্কতা অবলম্বন করা। জমি কিংবা সম্পত্তি খালি পড়ে থাকলে এই নিম্নোক্ত উপায় অবলম্বন করা বাঞ্ছনীয়। এতে দখল হবে না সম্পত্তি বা জমি।
advertisement
জবরদখলের সমস্যা এড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ:
১. কোনও জমি কেনার পরেই সেটির চারপাশে একটি বেড়া অথবা সীমানা প্রাচীর তৈরি করা বাধ্যতামূলক। তার মাঝখানে একটি বোর্ড লাগাতে হবে, যেখানে মালিকের নাম থাকা আবশ্যক। এটি সহজ এবং জনপ্রিয় পদ্ধতি।
২. জমি কিংবা সম্পত্তি যদি শহর থেকে অনেক দূরে থাকে, তাহলে তা দেখাশোনার জন্য নির্দিষ্ট কাউকে ঠিক করতে হবে। তবে যাঁরা নামি ডেভেলপারের থেকে পরিকল্পিত লেআউটে একটি প্লট কেনেন, তাঁদের সম্পত্তি সংরক্ষণের জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থাই কেয়ারটেকার নিয়োগ করবেন।
আরও পড়ুন- পাকিস্তানি বউদিকে দেখতে ভিড় বাড়ছে কেবলই, গ্রামবাসীরা বলছেন কোনও অসুবিধা হতে দেবেন না!
৩. কোনও প্লট বা জমি কিনলে আশপাশের প্লট মালিকদের সঙ্গে একটি অ্যাসোসিয়েশন গঠন করে সাব-রেজিস্ট্রারের অফিসে রেজিস্ট্রেশন করাতে হবে।
৪. বিদ্যমান শর্তে লিজ এগ্রিমেন্ট রিনিউ করাতে হবে। জমিতে বাড়ি করে কেয়ারটেকার কিংবা ভাড়াটে নিয়োগ করা যায়। তবে সেগুলি করার আগে এক আইনজীবীর সাহায্য নিয়ে যথাযথ নথি প্রস্তুত করতে হবে। ভাড়াটে রাখা হলে নিকটবর্তী থানা থেকে সেই ব্যক্তি সত্য বলছেন কি না, সেটা যাচাই করিয়ে নিতে হবে। আসলে আজকাল বেশ কয়েকটি শহরে এই ধরনের রেজিস্ট্রেশন করানো আইনত বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বাড়ি ভাড়া দেওয়ার আগে ভাড়াটের বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য অনুসন্ধান করতে হবে। সেই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে।