TRENDING:

উপার্জনের অর্থ কোথায় বিনিয়োগ করলে সবচেয়ে বেশি লাভ, দেখে নিন ৫ সেরা বিকল্প

Last Updated:

Investment || যে কোনও বয়স থেকেই বিনিয়োগ শুরু করা যায়। শুধু বাজেট অনুযায়ী পরিকল্পনা করে সেরা বিকল্প বেছে নিতে হবে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
চাকরিজীবী হোন বা ব্যবসায়ী, আয় বাড়াতে চাইলে সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ করতে হবে। কর্মজীবনের প্রথমদিকে বিনিয়োগ শুরু করলে তবেই অবসর গ্রহণের সময় হাতে মোটা অঙ্কের টাকা আসবে। তা ছাড়া উপযুক্ত বিনিয়োগই স্বাস্থ্যকর সঞ্চয় গড়ে তুলতে সাহায্য করে, আসে আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য। উপযুক্ত জায়গায় বিনিয়োগ করলে মুদ্রাস্ফীতির ক্ষতিও এড়ানো যায়।
advertisement

তবে যে কোনও বয়স থেকেই বিনিয়োগ শুরু করা যায়। শুধু বাজেট অনুযায়ী পরিকল্পনা করে সেরা বিকল্প বেছে নিতে হবে। বিশেষজ্ঞরা আয়ের ২০ শতাংশ বিনিয়োগ করতে বলেন। কিন্তু প্রশ্ন হল, কোথায় বিনিয়োগ করা উচিৎ? কোথায় বিনিয়গ করলে সর্বাধিক লাভ বা রিটার্ন পাওয়া যাবে। এই প্রশ্নের উত্তর গুলোই এখানে দেওয়া হল।

ইকুইটি লিঙ্কড সেভিংস স্কিম (ELSS):

advertisement

এই স্কিম ইএলএসএস নামেও পরিচিত। এতে বিনিয়োগ করলে সবচেয়ে বেশি আয়কর ছাড়ের সুবিধে মেলে। বছরে প্রায় ১,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত। যাদের বেতন বেশি তাঁরা যদি ELSS-এ বিনিয়োগ করেন তা হলে ভাল রিটার্নের সঙ্গে আয়কর ছাড়ের সুবিধেও পাওয়া যাবে। তবে মনে রাখতে হবে, এই স্কিমে ৩ বছরের ‘লক ইন’ (Lock in) পিরিয়ড থাকে। অর্থাৎ সেই সময়ের আগে টাকা তোলা যাবে না। তাছাড়া ELSS বাজারের সঙ্গে সংযুক্ত, তাই কিছু ঝুঁকিও রয়েছে।

advertisement

ইপিএফ (EPF):

চাকরিজীবীদের জন্য এটা আদর্শ। অবসর গ্রহণের সময় বড় মূলধন তৈরি করতে ‘এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ট ফান্ডে’র (Employee Provident Fund) জুড়ি নেই। এখানে ৮০সি ধারায় আয়কর ছাড়ের সুবিধেও পাওয়া যায়। তাছাড়া নির্দিষ্ট যোগ্যতার মানদণ্ড পূরণ করলে মেয়াদ শেষে প্রাপ্ত টাকা এবং অর্জিত সুদের উপরেও কর ছাড় মেলে।

ফিক্সড ডিপোজিট (FD):

advertisement

FD হল বিনিয়োগের সবচেয়ে নিরাপদ মাধ্যম। বাজারের ওঠানামার সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই। তাই নূন্যতম ঝুঁকি ছাড়াই নির্দিষ্ট হারে রিটার্ন পাওয়া যায়। যে কোনও বয়সেই ফিক্সড ডিপোজিট করা যায়। বার্ষিক প্রায় ৭,৭৫ শতাংশ হারে সুদ মেলে। ফলস্বরূপ, এফডি হল আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার অন্যতম সেরা উপায়।

মিউচুয়াল ফান্ড:

advertisement

উচ্চ হারে রিটার্ন দেওয়ার জন্যই মিউচুয়াল ফান্ড বিখ্যাত। এখানে বিনিয়োগকারীর টাকা ইকুইটি বা ঋণ তহবিলে বিনিয়োগ করা হয়। তবে মিউচুয়াল ফান্ডে দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। তবে মাথায় রাখতে হবে, বাজারের ওঠানামার সঙ্গে মিউচুয়াল ফান্ড জড়িয়ে। তাই এখানে বিনিয়োগে ঝুঁকি রয়েছে। তবে ডেট ফান্ডে (Debt Fund) এ ধরণের অস্থিরতা কম।

আরও পড়ুন: সিদ্ধান্ত নেওয়া শেষ, গড়া হচ্ছে দশটি টিম, রাজ্যে আরও মারাত্মক অভিযানে নামছে ইডি!

আরও পড়ুন- গর্বের কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়! পিএইচডি ডিগ্রি করানোয় সারা ভারতে ২য় স্থানে CU

সোনা:

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
৪২০ বছরের প্রথা! একাদশীতে ১২ ঘণ্টার যাত্রার পর জঙ্গিপুরে পেটকাটি দুর্গা প্রতিমা নিরঞ্জন
আরও দেখুন

এ দেশে সোনা হল বিনিয়োগের প্রাচীন মাধ্যম। এটিকে সেরা বিনিয়োগ বিকল্প ধরা হয়। সোনার রিটার্ন বাজারের সঙ্গে যুক্ত এবং বিপরীত ভাবে ইকুইটি বাজারের সঙ্গে যুক্ত। এর অর্থ হল যদি ইকুইটি বাজারে মন্দা দেখা দেয়, সোনার বাজার বৃদ্ধি পায়। তাই ইকুইটি বাজারে বিনিয়োগের ঝুঁকি কমাতে সোনার বাজারে বিনিয়োগের পরামর্শ দেওয়া হয়। তা ছাড়া সোনায় বিনিয়োগে আয়ও বেশি।

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
উপার্জনের অর্থ কোথায় বিনিয়োগ করলে সবচেয়ে বেশি লাভ, দেখে নিন ৫ সেরা বিকল্প
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল