TRENDING:

Income Tax Return File: আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এই ৫টি ভুল কখনওই করবেন না, আটকে যাবে রিফান্ড!

Last Updated:

Income Tax Refund: আয়কর বিভাগ করদাতাদের নিজের টাকাই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে রিফান্ড রূপে ফেরত দেয়। কিন্তু অনেকেই সেটাকে বোনাস রূপে দেখেন এবং সেই রিফান্ডের জন্য অপেক্ষা করেন।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#নয়াদিল্লি: মূল্যায়ন বর্ষ ২০২২-২৩-এর জন্য আয়কর রিটার্ন (Income Tax Return) জমা দেওয়ার শেষ তারিখ পার হয়ে গিয়েছে। এখন করদাতারা নিজেদের রিফান্ড ফেরত পাওয়ার অপেক্ষা করছেন। আয়কর বিভাগ করদাতাদের নিজের টাকাই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে রিফান্ড রূপে ফেরত দেয়। কিন্তু অনেকেই সেটাকে বোনাস রূপে দেখেন এবং সেই রিফান্ডের জন্য অপেক্ষা করেন। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় যে, নির্দিষ্ট সময়ে আয়কর রিটার্ন ফাইল (ITR Filing) করলেও সময় মতো রিফান্ড (Refund) পাওয়া যায় না। এর ফলে করদাতারা খুবই সমস্যার মধ্যে পড়েন এবং তাঁরা ভাবতে থাকেন যে, তাঁদের প্রাপ্য রিফান্ডের টাকা আটকে গিয়েছে। কিন্তু এই রিফান্ড না-পাওয়ার পিছনে অনেকগুলি কারণ থেকে যায়।
Income Tax Return
Income Tax Return
advertisement

আসলে আয়কর রিটার্ন ফাইল করার সময় করদাতারা বিভিন্ন ধরনের ভুল করে থাকেন। এর ফলে সেই রিফান্ড আসতে দেরি হয়। ট্যাক্স বিশেষজ্ঞ অতুল জৈন জানিয়েছেন যে, এই ধরনের রিফান্ড না-পাওয়ার পিছনে পাঁচটি মূল কারণ রয়েছে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আয়কর বিভাগ থেকে ২৫ থেকে ৬০ দিনের মধ্যে করদাতাদের রিফান্ড দিয়ে দেওয়া হয়। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, সেই সব ভুলের বিষয়ে, যার কারণে দেরিতে রিটার্ন পান করদাতারা।

advertisement

আসলে আয়কর রিটার্ন ফাইল করার সময় করদাতারা বিভিন্ন ধরনের ভুল করে থাকেন। এর ফলে সেই রিফান্ড আসতে দেরি হয়। ট্যাক্স বিশেষজ্ঞ অতুল জৈন জানিয়েছেন যে, এই ধরনের রিফান্ড না-পাওয়ার পিছনে পাঁচটি মূল কারণ রয়েছে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আয়কর বিভাগ থেকে ২৫ থেকে ৬০ দিনের মধ্যে করদাতাদের রিফান্ড দিয়ে দেওয়া হয়। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, সেই সব ভুলের বিষয়ে, যার কারণে দেরিতে রিটার্ন পান করদাতারা।

advertisement

আরও পড়ুন- বিধিনিষেধের তোয়াক্কা নেই, বেড়েই চলেছে কোভিডে মৃত্যু, একদিনে দেশে মৃত ৪৯

অতিরিক্ত তথ্য নয়:

একটি বিষয় সব সময় মনে রাখা উচিত যে, আয়কর রিটার্ন ফাইল করার সময় অতিরিক্ত তথ্য দেওয়া উচিত নয়। রিফান্ড না-পাওয়ার ক্ষেত্রে এটি সবথেকে বড় একটি কারণ। আসলে আয়কর বিভাগ করদাতাদের বিষয়ে অতিরিক্ত কোনও তথ্য জানতে চায় না। তারা শুধু দরকারি কাগজপত্র দেখতে চায়। কারণ সেই কাগজপত্র অনুযায়ী আয়কর বিভাগ করদাতাদের রিফান্ড প্রসেস করে। সুতরাং ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন ফাইল করার সময় শুধুমাত্র সেই সকল তথ্যই দিতে হবে, যা আয়কর বিভাগের তরফে চাওয়া হয়েছে।

advertisement

ভুল পরিমাণ রিফান্ডের ক্লেম:

অনেক সময় দেখা যায়, করদাতারা রিফান্ডের যে পরিমাণ জমা দিয়েছে, সেই তথ্য আয়কর বিভাগের হিসেবের সঙ্গে মিলছে না। ফলে ভুল তথ্য জানানোর ফলে আয়কর বিভাগের তরফ থেকে রিফান্ড আটকে দেওয়া হয়। এ-সব ক্ষেত্রে আয়কর বিভাগের তরফে ওই করদাতার কাছে নোটিশ পাঠানো হয়। কেন করদাতা ক্লেম করা রিটার্ন পাচ্ছেন না, সেই বিষয়টার ব্যাখ্যা থাকে সংশ্লিষ্ট নোটিশে। এ-ক্ষেত্রে করদাতারা সেই নোটিশের জবাব দিয়ে আয়কর বিভাগকে সন্তুষ্ট করতে পারলে তবেই কিছু দিনের মধ্যেই রিফান্ড ফেরত পান।

advertisement

ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন ফাইলে ভুল বিবরণ:

ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন বা আইটিআর ফাইল করার সময় সবথেকে গুরুত্ব দেওয়া দরকার এই বিষয়টির উপর। নির্দিষ্ট যে তথ্য দরকার, সেগুলি আয়কর রিটার্ন ফাইল করার সময় দেওয়া আবশ্যক। এছাড়া অনেক সময় দেখা যায় যে, করদাতারা যে বিবরণ দিচ্ছেন, আয়কর বিভাগের কাছে অন্য বিবরণ রয়েছে। এর ফলে অনেক সময় রিফান্ড আটকে যায়। এর জন্য ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন ফাইল করার সময় এই বিষয়গুলোর উপরে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।

বাকি থাকা কর না-জমা দিলে:

করদাতারা সঠিক ট্যাক্স না-জমা দিলে আয়কর বিভাগের তরফ থেকে রিফান্ড আটকে দেওয়া হয়। অর্থাৎ করদাতাদের যে পরিমাণ ট্যাক্স দেওয়া প্রয়োজন, সেই পরিমাণ ট্যাক্স না-দিলে আয়কর বিভাগের তরফে রিফান্ড আটকে দেওয়া হয়। এর পর আয়কর বিভাগের তথ্য অনুযায়ী সঠিক ট্যাক্স জমা দিলে করদাতাদের সেই রিফান্ড পুনরায় ফিরিয়ে দেওয়া হয়।

ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট অথবা ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন ভেরিফাই না-হলে:

করদাতারা যদি নিজেদের ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট আগে থেকে ভেরিফাই না-করে, তা-হলেও রিফান্ড আটকে দেওয়া হয়। কারণ করদাতাদের ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টেই আয়কর বিভাগের তরফে রিফান্ড দেওয়া হয়। আয়কর রিটার্নে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের বিবরণ পূরণ করার আগেই করদাতার অ্যাকাউন্টটি প্রি-ভ্যালিডেট করা উচিত। এ-ছাড়াও কিছু করদাতা সময় মতো নিজেদের আয়কর রিটার্ন দাখিল করলেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তা যাচাই করেন না। এর জেরেও রিফান্ড আটকে যেতে পারে।

আরও পড়ুন- উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হলে কত বেতন হবে জগদীপ ধনখড়ের, কোন কোন ক্ষমতা পাবেন তিনি

আয়কর বিভাগের তরফে রিফান্ড না-পেলে কী করা উচিত করদাতার?

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

সব কিছু ঠিক থাকলেও যদি করদাতা আয়কর রিফান্ড না পান, তা-হলে সবার আগে নিজের ব্যাঙ্কের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। কারণ অনেক সময় দেখা যায় যে, আয়কর বিভাগ সেই রিফান্ড পাঠিয়ে দিলেও সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্কের তরফে করদাতার অ্যাকাউন্টে সেই টাকা জমা করা হয় না। তবে ব্যাঙ্কের সঙ্গে কথা বলার পরেও যদি রিফান্ড না-পাওয়া যায়, তা-হলে আয়কর বিভাগের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে অভিযোগ জানাতে হবে। এ-ছাড়াও আয়কর বিভাগের টোল-ফ্রি নম্বরের মাধ্যমেও রিফান্ড পাওয়ার জন্য আবেদন করা যেতে পারে। অর্থাৎ কোনও ভুল করে থাকলে সেটি সংশোধন করে নিলেই আয়কর বিভাগের তরফে দিয়ে দেওয়া হয় রিফান্ড।

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Income Tax Return File: আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এই ৫টি ভুল কখনওই করবেন না, আটকে যাবে রিফান্ড!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল