বিমা কোম্পানিকে জানানো: পলিসি হোল্ডারের মৃত্যু হলে বিমা কোম্পানিকে জানাতে হবে। এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এর আগে ইনস্যুরেন্সের স্টেটাস এবং সমস্ত প্রিমিয়াম যথা সময়ে পরিশোধ করা হয়েছে কি না, তাও দেখে নিতে হবে।
আরও পড়ুন: এই স্কিমে প্রতি মাসে ১২০০ টাকা জমান, অবসরের পর পাবেন ৭৭.৭৯ লক্ষ টাকা, জানুন কীভাবে!
advertisement
ক্লেম ফর্ম এবং নথিপত্র জমা: অনলাইনে ক্লেম ফর্ম পাওয়া যায়। এটা নমিনিকে ডাউনলোড করতে হবে। এবার প্রয়োজনীয় নথিপত্র-সহ সেই ফর্ম পূরণ করে জমা দিতে হবে ইনস্যুরেন্স অফিসে। হাতের কাছে রাখতে হবে – বয়সের প্রমাণপত্র, ডেথ সার্টিফিকেট, মূল পলিসির কাগজ, পলিসি হোল্ডারের মৃত্যু সম্পর্কিত মেডিকেল নথি (যদি প্রযোজ্য হয়), মনোনীত ব্যক্তি বা সুবিধাভোগীর পরিচয়ের প্রমাণপত্র।
জমা এবং নথি পর্যালোচনা: ফর্ম পূরণ করার পর প্রয়োজনীয় নথি সহ তা ইনস্যুরেন্স অফিসে জমা দিতে হবে। ফর্মে কোনও ভুল আছে কি না, সমস্ত নথিপত্র দেওয়া হয়েছে কি না, ভাল ভাবে দেখে নিতে হবে।
আরও পড়ুন: রেলযাত্রায় নতুন দিগন্ত, ক্যাবিনেট মিটিংয়ে রেলের ৭ প্রজেক্টের অনুমোদন, জানুন বিশদে!
দাবি মূল্যায়ন: নথি জমা দেওয়ার পর ‘ক্লেম অ্যাসেসমেন্ট’ পর্ব শুরু হয়। পলিসি হোল্ডারের মৃত্যুর কারণ খুঁটিয়ে দেখে ইনস্যুরেন্স কোম্পানি। এই পর্যায়ে চিকিৎসা বা আইনি নথির প্রয়োজন হতে পারে, বিশেষ করে আত্মহত্যা বা হত্যার ক্ষেত্রে।
দাবি নিষ্পত্তি (৩০ দিনের মধ্যে): মোটামুটি ৩০ দিনের মধ্যে ইনস্যুরেন্সের টাকা পাওয়া যায়। এটাই ইনস্যুরেন্স রেগুলেটরি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার নিয়ম। নথিপত্র জমা দেওয়ার দিন থেকে এই সময়কাল শুরু হয়। ৩০ দিনের মধ্যে ইনস্যুরেন্সের টাকা না মেটালে বিমা কোম্পানিকে অতিরিক্ত সুদ দিতে হতে পারে।