ঝলমল করছে গোটা গাছ। আর সেই কমলালেবু দেখতে তার বাড়িতে হাজির উদ্যান পালন দফতরের আধিকারিক। এ বিষয়ে ওই গৃহবধূ অর্চনা রায় বলেন , তিনি পেশায় ফিজিওথেরাপিস্ট তাই সপ্তাহে তিন দিন মানবাজারের একটি মেডিকেলে চেম্বার করেন তিনি। এছাড়াও বিভিন্ন জায়গায় রোগী সামলান। গাছ লাগানো সম্পূর্ণই তার নেশা।
আরও পড়ুন: এই শিল্পের জন্য হাল ফিরেছে গোটা গ্রামের, জানেন কী সেই শিল্প?
advertisement
আর এইনেশার বসেই তিনি কমলালেবু গাছ লাগিয়ে তার পরিচর্যা করে কমলালেবু ফলিয়েছেন। কোনও সরকারি প্রশিক্ষণ তিনি নেননি। এই গাছ তার বাবার হাতে লাগানো। সেটা কি পরিচর্যা করে তিনি এত ভালো ফলন পেয়েছেন।এ বিষয়ে উদ্যান পালন দফতরের আধিকারিক অসীম মিশ্র বলেন , পুরুলিয়ার আবহাওয়া ও জলবায়ু কমলালেবু ফলনের জন্য উপযোগী নয়। সেই কারণে উদ্যান পালন দফতর থেকে কমলালেবুর চারা প্রদান করা হয় না। অনেকেই শখে এই চাষ করে থাকেন।
আরও পড়ুন: হঠাৎ টাকার দরকারে FD ভাঙবেন না কি FD-র বিপরীতে লোন নেবেন? কোনটা লাভজনক?
এই জেলায় বিকল্প চাষ খুব একটা হয় না। কারণ এই জেলায় আবহাওয়া অনেকটাই অন্যরকম। আর সেখানেই কমলালেবু ফলিয়ে রীতিমতসাড়া ফেলে দিয়েছেন পুরুলিয়ার গৃহবধূ অর্চনা রায়। তার এই সাফল্যে খুশি পরিবারের সদস্য ও গ্রামবাসীরা।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি