এ বিষয়ে মুখোশ শিল্পীরা বলেন, উৎপাদন খরচ কমায় এখন মুখোশ বিক্রিও কিছুটা বাড়ছে। কাঁচামাল কম টাকায় কিনতে পারছেন তারা। এতে যে দামে তারা আগে মুখোশ বিক্রি করতেন তার তুলনায় কম টাকায় মুখোশ বিক্রি করতে পারছেন। কেন্দ্রীয় সরকারকে এই পদক্ষেপের জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন তারা।
আরও পড়ুন: ব্রোঞ্জের বালাকে সোনা বলে ৮০ হাজার টাকার সোনার গয়না হাতালেন ক্রেতা! ঠকলেন সরল মনের দোকানদার
advertisement
পুরুলিয়ার ঐতিহ্য ছৌ মুখোশ। এই মুখোশ তৈরি করেই জীবনজীবিকা নির্বাহ করেন চড়িদা গ্রামের মুখোশ শিল্পীরা। পর্যটকেরা পুরুলিয়া বেড়াতে এলে একবার হলেও ঢুঁ মেরে যান এই মুখোশ গ্রাম থেকে। অনেকেই বাড়ি ফেরার পথে পুরুলিয়ার ঐতিহ্যবাহী মুখোশ সংগ্রহ করে ঘর সাজাতে নিয়ে যান। তবে দাম বেশি থাকার জন্য অনেক সময়ই ইচ্ছা থাকলেও মুখোশ কিনতে পারেন না পর্যটকেরা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এবার মুখোশের দাম কমায় অনায়াসেই সেই সমস্ত মুখোশ কিনে ঘরে নিয়ে যেতে পারবেন পর্যটকেরা। এতে মুখোশ শিল্পের শ্রী-বৃদ্ধি হবে এমনটাই আশা করছেন শিল্পীরা।





