অবশেষে কী করবেন তা বুঝে উঠতে না পেরেই মুদি মালের জিনিসপত্র নিয়েই টোটো করে সাজিয়ে প্রতিদিন প্রায় ১৪ -১৫ কিলোমিটার এলাকা ঘুরে বিক্রি করেই এখন সংসার ভালইচলছে জানালেন বিক্রেতা। আর দুয়ারে মুদি মালের এই দোকান পেয়ে খুশি এলাকার মানুষজনও। অশোকনগর এলাকায় এদিন দেখা গেল টোটোয় নানা রকমের মসলা, নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস, খাবার জিনিস সাজিয়ে ঘুরে বেড়াতে। আর তার এই ভ্রাম্যমান মুদি মালের দোকান থেকেই জিনিস কিনছেন মানুষজন।
advertisement
আরও পড়ুন: বারাণসীর মতো এই দৃশ্য এবার দেখা যাবে তারাপীঠেও! দর্শনার্থীদের ভিড় আরও বাড়াবে সন্ধ্যা আরতি
বিক্রেতা রাজা মজুমদার জানান, দোকান চালিয়ে যা লাভ হতো তার থেকে অনেক অংশেই বেশি লাভ হচ্ছে মানুষের বাড়ির দোরগোড়ায় পৌঁছে এভাবে ব্যবসা করতে পেরে। এখন পায় কুড়ি পঁচিশটি বাড়ির পার্মানেন্ট মুদি মালের সাপ্লাই দেন এই ভ্রাম্যমান টোটোয় মুদি মাল বিক্রেতা।
আর এতে ভালই লাভের মুখ দেখছেন তিনি। এই আয় দিয়েই চলে যাচ্ছে বাবা-মা ও ছেলে, তিনজনের সংসার। রান্না বা ঘরের নিত্য প্রয়োজনীয় টুকটাক জিনিস হোক বা মাসের মুদি মাল, এখন বাড়ির দোরগোড়াতেই এই পরিষেবা রীতিমতো জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অশোকনগরে। লাভের পরিমাণ হাসি ফুটিয়েছে বিক্রেতার মুখেও।
Rudra Narayan Roy