নভেম্বর শেষ এবং ডিসেম্বরে বিপুল সংখ্যক বিয়ের অনুষ্ঠান হবে। সেখানে এই ব্যবসায়ে লাভ হবে প্রচুর। আড়াই থেকে পাঁচ লাখ টাকা মূলধন নিয়ে এই ব্যবসায়ে নামলে একেবারে গোড়া থেকে সবকিছু শুরু করতে পারবেন আপনিও।
এ নিয়ে দেব কুমার হালদার নামের এক ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কর্মকর্তা জানিয়েছেন, শুধুমাত্র প্যাকেজের অর্থ দিলে তাঁরা সবকিছু আয়োজন করেন। এরমধ্যে থাকে লাইটিং, মন্ডপ সাজানো, ডিসপ্লে, সাউন্ড সিস্টেম সবকিছু থাকে। খাওয়ার খরচা আলাদা খাওয়ার খরচা জনপ্রতি ৮০০ টাকা প্লেট করলে সবথেকে ভাল হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: রায়দিঘির কোটি টাকার স্পোর্টস কমপ্লেক্স যেন আজ ‘ভূত বাংলো’, কাছে যেতেও ভয় পান মানুষ
তালিকায় রয়েছে বিয়ের অনুষ্ঠান, রিপেসশন ও অন্যান্য পারিবারিক অনুষ্ঠান। বর্ষার শেষলগ্ন থেকে বিয়ের মরশুমে ভাটা পড়ে। ফের নভেম্বরের শেষ থেকে আবার পূর্ণোদ্যমে শুরু হয় বিয়ের জাঁকজমক।
মূল্যবৃদ্ধির ফলে প্রতি ক্ষেত্রে খরচ বেড়েছে বহুগুণ। ফলে আর্থিক লেনদেনও বাড়বে অনেক বেশি। ম্যারেজ রেজিস্ট্রেশনের নোটিশ এবং বিভিন্ন অডিটোরিয়াম, হোটেল, গেস্ট হাউস, রিসর্ট, ডেস্টিনেশন প্রপার্টির বুকিং অনুযায়ী সাজানো যাবে।
আরও পড়ুন: জঙ্গল ছেড়ে বাঘ চলে আসছে লোকালয় সংলগ্ন বনে! আতঙ্কিত মৈপাঠের গ্রামবাসীরা
কম বাজেটের বিয়ে, অর্থাৎ ৩ লক্ষ টাকার মধ্যে বেশি অর্ডার আসে। ফলে এই লক্ষ্যে সবসময় প্রস্তুত থাকতে হবে।একটি বিয়ের অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে যে খরচপাতি হয়, তার প্রায় ৭০ শতাংশ দখলে রাখে পরিষেবা শিল্প। ফলে পরিষেবা উন্নত করতে হবে। তাহলে আর দেরী কিসের নেমে পড়ুনএই ব্যবসায়ে।





