TRENDING:

South Dinajpur News: গতানুগতিক সবজি ছেড়ে 'এই' চাষ করে দ্বিগুন লাভ! আচমকাই বেড়েছে বাজারদর, চাষের পদ্ধতি জানুন এক নজরে

Last Updated:

Farming Tips: বিগত কয়েক বছর আগেও এর তেমন দাম না পাওয়া গেলেও কয়েক বছর যাবৎ চাহিদা বাজারে যথেষ্ট। ফলে দামও বেশ ভালই মিলছে। এই সময়ে যে সমস্ত শাকসবজি চাষ হয় তার পরিবর্তে এই চাষ করে ব্যাপক লাভের মুখ দেখা যাচ্ছে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
দক্ষিণ দিনাজপুর: চিরাচরিত চাষের বাইরে গিয়ে গাঠি কচুর চাষ করে ব্যাপক লাভবান প্রশান্ত মণ্ডল। অন্যান্য শাকসবজির পরিবর্তে প্রশান্ত তাঁর নিজের জমিতে বেশ কিছু এলাকা জুড়ে দেশি প্রজাতির গাঠি কচুর চাষ করেছেন। কীটনাশক প্রয়োগের পাশাপাশি সারের বেশি প্রয়োজন হয় না বলে এই কচুর চাষ করতে খরচও অনেকটাই কম। ফলে বিগত কয়েক বছর ধরে গাঠি কচু চাষ করে তিনি লাভের মুখ দেখছেন।
advertisement

আরও পড়ুন: সাইক্লোনে বিধ্বস্ত রাজ্যে কি বর্ষার প্রবেশ হয়ে গেল? কলকাতায় বর্ষা শুরু ঠিক কত তারিখে? যা জানাল হাওয়া অফিস…

এই কচুর অনেক ধরনের নাম আছে। কেউ বলেন বই কচু, কেউ বলেন সুজি কচু, তো কারও কাছে পরিচিত মুখীকচু হিসেবে। খেতে সুস্বাদু। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ব্লকের হলদিডাঙা এলাকার কৃষক প্রশান্ত লাভজনক সবজি হিসেবে এই গাঠি কচু চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন বিগত তিন বছর ধরে।

advertisement

View More

তবে শুধু এই জেলায় নয়, পার্শ্ববর্তী জেলা-সহ এই গাঠি কচু রফতানি হচ্ছে অন্য রাজ্যেও। এই কচু গাছের রোগবালাই নাই বললেই চলে। তাই কীটনাশক ব্যবহার করতে হয় না। এ ছাড়াও এই কচুর পুষ্টিগুণ অনেক বেশি। কচুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ ও আয়রন থাকে। বিষমুক্ত সবজি হিসেবে দিন দিন এর চাহিদাও বাড়ছে।

advertisement

চাষি প্রশান্ত জানান, এই গাঠি কচু হতে প্রায় ৫-৬ মাস সময় লাগে। তবে ̈আগাম বাজার ধরতে হলে আরও ২-১ মাস আগে গাঠি কচু উঠিয়ে বাজারজাত করা যেতে পারে। বিগত কয়েক বছর আগেও এর তেমন দাম না পাওয়া গেলেও কয়েক বছর যাবৎ গাঠি কচুর চাহিদা বাজারে যথেষ্ট। ফলে দামও বেশ ভালই মিলছে। এই সময়ে যে সমস্ত শাক সবজি চাষ হয় তার পরিবর্তে এই কচু চাষ করে ব্যাপক লাভের মুখ দেখা যাচ্ছে।

advertisement

বেলে ও দোআঁশ মাটিতে কচু চাষ খুব ভাল হয়। এমনকি এই কচু চাষে জল একটু বেশি পরিমাণে দরকার। তাই নিচু জল জমা জমি এই গাঠি কচু চাষের পক্ষে উপযোগী। সারাদিন রোদ পায় এমন স্থানে এই কচু জন্মানো উচিত। জল সেচের ব্যবস্থা থাকলে ফাল্গুন মাস অর্থাৎ ফেব্রুয়ারি মাসে বীজ বপনের সবচেয়ে ভাল সময়। উর্বর মাটির জন্য এক এক সারির দূরত্ব ২ ফুট এবং গাছ থেকে গাছের দূরত্ব ১.৫ ফিট হতে হবে। সেইভাবেই বীজ রোপন করতে হয়।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

সুস্মিতা গোস্বামী

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
South Dinajpur News: গতানুগতিক সবজি ছেড়ে 'এই' চাষ করে দ্বিগুন লাভ! আচমকাই বেড়েছে বাজারদর, চাষের পদ্ধতি জানুন এক নজরে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল