বর্তমানে সারা বছরই গ্রিন পলিহাউসে জারবেরা ফুলের চাষ করা সম্ভব।সে বিয়ে বাড়ি সাজানো হোক বা সামাজিক অনুষ্ঠান-সহ ঘর সাজানো অথবা প্রিয় মানুষকে প্রেম নিবেদন, সবেতেই প্রয়োজন ফুলের কোন জুড়ি মেলা ভার। ফলেই চাহিদা বেড়েছে ফুলের, চাহিদা বাড়ার কারণেই বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে বাণিজ্যিক ভাবে ফুল চাষের প্রসার হয়েছে বিপুল।
আরও পড়ুন: কৃষকদের অ্যাকাউন্টে আসবে ১২০০০ টাকা, ৬০০০ দেবে মোদি সরকার, বাকি টাকা কে দেবে ?
advertisement
বাঁকুড়ার রাঙা মাটিও এর ব্যাতিক্রম নয়। গাঁদা আর গোলাপের পাশাপাশি বিদেশি জারবেরা ফুলের চাষে বিশেষ আগ্রহ দেখা দিয়েছে বাঁকুড়ার কৃষক মহলে। এই বিদেশি ফুলের চাষ একেবারেই হত না বাঁকুড়া জেলায় তবে বর্তমানে এই ফুল ধীরে ধীরে প্রিয় হয়ে উঠেছে বাঁকুড়ার মানুষের কাছে। খোলা মাঠে নয়, এই চাষ ভালো পলিহাউসের মধ্যে।
আরও পড়ুন: গ্রাহকদের জন্য বড় খবর, চেক পেমেন্টের নিয়মে বড়সড় বদল
জেলা উদ্যান পালন দফতরের তরফে জানা গেছে পার্মানেন্ট পলিহাউস ও জারবেরা ফুল চাষে এককালীন ৫০ শতাংশ অনুদান দেওয়া হচ্ছে।সুদর্শন এই ফুল চাষে উদ্যোগী ব্যক্তি আর্থিকভাবে স্বনির্ভরতার পথে অগ্রসর হতে পারবেন।
Nilanjan Banerjee





