২০২১ সাল থেকে ২০২২ সাল
২০২১ সালে করোনা মহামারীর জন্য ভারতের রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় নিম্নগতি দেখে দিয়েছিল। করোনা মহামারীর ফলে বিভিন্ন ধরনের রিয়েল এস্টেট প্রজেক্ট ঠিক সময়ে শেষ করা সম্ভব হয়নি। আবার যে সকল প্রোজেক্ট শেষ হয়েছে তার অধিকাংশই খালি পড়ে রয়েছে। করোনা মহামারীর প্রভাব কিছুটা কম হওয়ার পরে অর্থাৎ নবরাত্রি এবং দীপাবলির সময় থেকে প্রপার্টি রেজিস্ট্রেশনে কিছুটা হলেও গতি লক্ষ্য করা যায়। যা ভারতের রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় কিছুটা হলেও আশার সঞ্চার করে। সেই বাজারের ওপরে ভিত্তি করে মনে করা হচ্ছে ২০২২ সালেও নতুন বুকিং তেজ গতিতে বাড়তে পারে।
advertisement
আরও পড়ুন: দেশে করোনা সংক্রমণের হারে শীর্ষে পশ্চিমবঙ্গ, জানাল উদ্বিগ্ন কেন্দ্র
প্রায় সকলের মনেই প্রশ্ন থাকে ক্রয় না ভাড়া, কোনটা বেশি লাভজনক হবে। এক্ষেত্রে মনে রাখা দরকার যে নিজেদের বাজেটের ওপরে সেটি নির্ধারণ করতে হবে। কে কোন ধরনের প্রপার্টিতে বিনিয়োগ করতে চায়, সেটি সিলেক্ট করে তার দামের ওপরে নির্ধারণ করা উচিত কোনটা তার কাছে সবথেকে লাভজনক হবে। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের স্কিমে নতুন বাড়ি ক্রয় করা যায়। বিভিন্ন ধরনের স্কিমে সরকারের সাবসিডিও পাওয়া যায়। সুতরাং নিজের বাজেট এবং প্রয়োজনের ভিত্তিতে সেটি বেছে নেওয়া দরকার।
আরও পড়ুন- দেশে দৈনিক আক্রান্ত প্রায় আড়াই লক্ষ, কমল সুস্থতার হার, বাড়ল সংক্রমণের হার
ডাউন পেমেন্ট
নতুন বাড়ি ক্রয় করার ক্ষেত্রে নিজের বাজেট এবং কত টাকা সেখানে বিনিয়োগ করতে হবে সেটি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা দরকার। নির্দিষ্ট পরিমাণে টাকা ডাউন পেমেন্ট করার পর প্রতি মাসে সহজ কিস্তিতে বাকিটা পরিশোধ করা যায়। নিজেদের কাছে যে পরিমাণ টাকা রয়েছে নতুন বাড়ি ক্রয় করার জন্য, সেটি ডাউন পেমেন্ট করে বাকিটা সহজ কিস্তিতে পরিশোধ করা যায়। আবার ডাউন পেমেন্ট করার পর বাকি টাকাটা ব্যাঙ্ক থেকেও লোন হিসাবে পাওয়া যেতে পারে। অন্য দিকে, ভাড়া নেওয়ার সময় নির্দিষ্ট পরিমাণে টাকা ডিপোজিট হিসাবে জমা রাখতে হয় এবং প্রতি মাসে ভাড়া দিয়ে যেতে হয়।