“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকার অনেকটাই সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছেন এ ব্যবস্থায় মানুষের আগ্রহে সৃষ্টি করতে। স্কুল কলেজ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অফিস আদালত এমনকি বাড়ি বাড়ি সোলার প্যানেল বসিয়েও সৌর শক্তির ব্যবহার বাড়ানো হচ্ছে। পৃথিবীর বিভিন্ন উন্নত দেশগুলি ইতিমধ্যেই সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন ব্যবহার্য বিষয় গড়ে তুলতে সমর্থ্য হলেও আমাদের দেশে এখনো সচেতনতার প্রচার চলছে।
advertisement
তবে শুধুই প্রচার এমনটা কিন্তু নয় ইতিমধ্যেই কৃষকদের একটা বড় অংশ যারা মাঠে-ঘাটে বিদ্যুৎ পেতেন না ডিজেল ইঞ্জিন লাগিয়ে জল তুলতে অনেক টাকা খরচ করে, তারাই আজ এই সরকারি প্রকল্প লুফে নিচ্ছেন।নদিয়ার শান্তিপুর হরিপুর বাগআঁচড়া গয়েশপুর পঞ্চায়েতের বেশ কিছু জায়গায় কৃষকরা তীব্র খরাতেও পাচ্ছেন বিনামূল্যে জল। কৃষকদের নিয়ে গঠিত হওয়া বোর্ডের মাধ্যমে বিস্তীর্ণ এলাকার চাষের জমি থাকছে শস্য শ্যামলা। কৃষকদের মুখে ফুটেছে হাসি। তারা জানাচ্ছেন পাশেই ভাগীরথী অথচ দীর্ঘদিন তারা জল কষ্টে ছিলেন চোখের সামনে ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হতো বিদ্যুৎ নেই মাঠে ডিজেলের মূল্য বৃদ্ধির ফলে চাষের কথা প্রায় ভুলতে বসেছিলেন তারা কিন্তু সৌর বিদ্যুতের মাধ্যমে সরকারি এই প্রকল্প আসার পর থেকে তাদের আর সমস্যা নেই।
একমাত্র বর্ষাকালেই মেঘলা আকাশ থাকে তবে সেক্ষেত্রে জল উত্তোলন একটু সমস্যা হলেও বৃষ্টির জলে পরিপূর্ণ হয়ে যায়। তবে শীতকাল এবং প্রধানত গ্রীষ্মকাল যেখানে জল বেশি প্রয়োজন সেখানেও কোনরকম ঘাটতি অনুভব করছেন না তারা। আর এর ফলেই চাষের প্রতি আবারও আগ্রহ ফিরেছে তাদের।
Mainak Debnath