আরও পড়ুন: উত্তরবঙ্গ যাওয়ার টিকিট কেটেছেন? আগামী সপ্তাহে বাতিল অসংখ্য ট্রেন, দেখুন তালিকা...
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, রাজ্যের আর্থিক সীমাবদ্ধতার মধ্যে এ বার পঞ্চম ফিন্যান্সের কাজ যথেষ্ট চ্যালেঞ্জ হতে চলেছে। কেন্দ্রের কাজ রাজ্যের বকেয়া ৯০ হাজার কোটি টাকারও বেশি। একাধিকবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অভিযোগের সরব হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠিও লিখেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের বকেয়া পাওনা মিটিয়ে দেওয়ার জন্য। আর তাই রাজ্যের আর্থিক সীমাবদ্ধতার মধ্যে পঞ্চম ফিন্যান্সের কাজ যে যথেষ্ট চ্যালেঞ্জ হতে চলেছে তা মেনে নিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। মূলত পঞ্চম ফিনান্স কমিশন রাজ্যের জেলা পরিষদ, পঞ্চায়েত সমিতি, গ্রাম পঞ্চায়েতগুলি থেকে কিভাবে আর্থিক অনুদান দেওয়া হবে তার সুপারিশ দেবে। শুধু তাই নয় বরাদ্দ অর্থ পঞ্চায়েতগুলি কীভাবে খরচ করছে সেটিও দেখবে ফিনান্স কমিশন।
advertisement
আরও পড়ুন: চড়া রোদের ফাঁকেই হঠাৎ ঝমঝমিয়ে নামল বৃষ্টি, নন্দীগ্রামে ফিরল স্বস্তি
তা ছাড়াও কমিশন রাজ্যের পুরসভাগুলির আর্থিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করবে। আর্থিক পরিস্থিতি কে কিভাবে উন্নত করা যায় মিউনিসিপালিটি গুলিকে সেই সংক্রান্ত সুপারিশ দেবে কমিশন। এ ক্ষেত্রে কোন কোন পঞ্চায়েত বা মিউনিসিপ্যালিটি গুলিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া যেতে পারে সেই সংক্রান্ত সুপারিশ দিতে পারে ফিনান্স কমিশন তেমনটাই সূত্রের খবর। পাশাপাশি, মিউনিসিপালিটি এবং পঞ্চায়েতগুলির আরও কোন দিকে উন্নয়নের প্রয়োজন রয়েছে নাকি সেটাও জানাবে পঞ্চম ফিনান্স কমিশন।
আগামী ৬ মাসের মধ্যে পঞ্চম ফিনান্স কমিশন তাদের রিপোর্ট দেবে রাজ্য অর্থ দফতরকে। এমনটাই রাজ্য অর্থ দফতরের তরফের জারি করা নির্দেশিকায় বলা হয়েছে। এ বিষয়ে অভিযোগ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানিয়েছেন, 'আমি গতকাল অর্ডার পেয়েছি। শীঘ্রই কাজ শুরু করব আমরা।'
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়