আরও পড়ুন: দেশীয় শিল্পে জোর, কর্মসংস্থানের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে চলেছে ভারতের রফতানি ব্যবসা!
গ্যারান্টেড ফান্ড (Guaranteed Funds)-
বিনিয়োগ করা ক্ষেত্রে এটি সব থেকে একটি সুরক্ষিত প্ল্যান। এর মাধ্যমে ভালো রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। এই ধরনের ফান্ডে মাঝারি সময় অথবা লম্বা সময়ের জন্য বিনিয়োগ করা যায়। লম্বা সময় ধরে বিনিয়োগ করার ফলে একটা ভালো রিটার্ন পাওয়া সম্ভব হয়। শিশু জন্মানোর পরেই যদি এই ধরনের ফান্ডে বিনিয়োগ করা শুরু করা যায় তাহলে ভবিষ্যতে উপকার পাওয়া যেতে পারে।
advertisement
আরও পড়ুন: Panchang|| পঞ্জিকা ১৬ নভেম্বর: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন!
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কী কী ধরনের গ্যারান্টেড ফান্ড রয়েছে-
- সেভিংস অ্যাকাউন্ট
- ফিক্সড ডিপোজিট
- ৫ বছর পর্যন্ত জমা যোজনা
- রেকারিং ডিপোজিট
- ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট
- সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা
- মাসিক পোস্ট অফিস স্কিম
- পিপিএফ
নন-গ্যারান্টেড ফান্ড (Non-Guaranteed Funds)-
বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে এটি সব থেকে সুরক্ষিত প্ল্যান নয়। এই ধরনের ফান্ডে বিনিয়োগের টাকা সুরক্ষিত থাকে না। কিন্তু এই ধরনের ফান্ডে বড় রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কেউ যদি ঝুঁকি নিয়ে লম্বা সময়ের জন্য এই ধরনের ফান্ডে বিনিয়োগ করে তাহলে একটা ভালো রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই ধরনের ফান্ডে বিনিয়োগের টাকা শেয়ার বাজারে খাটানো হয় বলে একটা ঝুঁকি থেকে যায়। কারণ বাজারের ওঠানামার ওপর এটি নির্ভর করে। কিন্তু লম্বা সময়ের জন্য এখানে বিনিয়োগ করতে পারলে বিনিয়োগকারীরা ভালো রিটার্ন পেতে পারে।
আরও পড়ুন: আধার কার্ডের সঙ্গে মোবাইল নম্বর লিঙ্ক করুন পাঁচ মিনিটে ! জানুন পদ্ধতি
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কী কী ধরনের নন-গ্যারান্টেড ফান্ড রয়েছে -
- ইউনিট লিঙ্কড ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান
- মিউচুয়াল ফান্ড
- গোল্ড সেভিংস প্ল্যান
- ফিজিক্যাল গোল্ড মেটাল
- রিয়েল এস্টেট
বিনিয়োগ করার আগে এই বিষয়গুলির ওপর নজর দেওয়া উচিত-
- প্রথমেই সেই ফান্ড সম্পর্কে ভালো করে জেনে নেওয়া দরকার
- নির্দিষ্ট সময় ও নির্দিষ্ট রাশি অনুযায়ী বিনিয়োগ করা দরকার
- প্রয়োজন অনুযায়ী ফান্ড বেছে নেওয়া দরকার
- ফান্ডের ইতিহাস এবং মার্কেট ভ্যালু ও রিপোর্ট জেনে বিনিয়োগ করা দরকার