২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে ছুটি শুরু হয়েছে প্রথম দিন থেকেই। ১ জানুয়ারি রবিবার। গোটা দেশেই ব্যাঙ্ক বন্ধ ছিল। ২ জানুয়ারি সোমবার হলেও নতুন বছর উদযাপনের জন্য মিজোরামের সমস্ত ব্যাঙ্কে ছুটি দেওয়া হয়েছিল। ৫ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার উদযাপিত হয়েছে গুরু গোবিন্দ সিংয়ের জন্মজয়ন্তী। কিছু রাজ্য ছাড়া দেশের বেশিরভাগ ব্যাঙ্কেই এদিন ছুটি ছিল।
advertisement
আরও পড়ুন: 'আপনাকে আর লাগবে না', ভোর ৩টেয় ই-মেল গুগল কর্মীকে, উইপ্রোতেও ছাঁটাইয়ের হিড়িক
৮ জানুয়ারি রবিবার। সাপ্তাহিক ছুটির দিন। গোটা দেশেই ব্যাঙ্ক বন্ধ ছিল সঙ্গত কারণেই। ১১ জানুয়ারি বুধবার মিশনারি ডে উপলক্ষ্যে মিজোরামের ব্যাঙ্কগুলোতে ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল। ১৪ জানুয়ারি মাসের দ্বিতীয় শনিবার, সারা দেশেই ব্যাঙ্ক বন্ধ ছিল স্বাভাবিক নিয়মে। ১৫ জানুয়ারি রবিবার, সাপ্তাহিক ছুটির দিন। এদিনও গোটা দেশেই ব্যাঙ্ক বন্ধ ছিল।
আরও পড়ুন: একলাফে অনেকটা বাড়তে পারে স্যালারি! বাজেটে কেন্দ্রীয় কর্মীদের বাম্পার লাভ
২২ জানুয়ারি রবিবার থেকে হিসেবটা কষতে হবে এবার আমাদের, এখন আমরা রয়েছি এই সপ্তাহে। সাপ্তাহিক ছুটি উপলক্ষ্যে সারা দেশেই ব্যাঙ্ক বন্ধ ছিল রবিবার। ২৩ জানুয়ারি নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্মজয়ন্তী। পশ্চিমবঙ্গ এবং ত্রিপুরার সমস্ত ব্যাঙ্কে এদিন ছুটি। ২৫ জানুয়ারি বুধবার ‘স্টেট ডে’ উপলক্ষ্যে হিমাচল প্রদেশে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে। ২৬ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার প্রজাতন্ত্র দিবস। গোটা দেশেই ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে। ২৯ জানুয়ারি রবিবার, সাপ্তাহিক ছুটির দিন হিসেবে সারা দেশেই ব্যাঙ্ক বন্ধ। ৩১ জানুয়ারি সোমবার মে-দম-মে-ফি উপলক্ষ্যে অসমের ব্যাঙ্কগুলোয় ছুটি থাকবে।
তবে জানুয়ারি মাসে এতগুলো ছুটি থাকলেও ব্যাঙ্কের কাজে গ্রাহকদের সমস্যা হবে না। ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকলেও এটিএম খোলা থাকবে। চালু থাকবে অনলাইন ব্যাঙ্কিংও। আরবিআই নির্দেশিকা অনুসারে, রবিবারের পাশাপাশি মাসের দ্বিতীয় এবং চতুর্থ শনিবার ব্যাঙ্কগুলি বন্ধ থাকে। নেগোশিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্টস অ্যাক্টের অধীনে, আরবিআই ২, ২৬ জানুয়ারি ব্যাঙ্ক ছুটি ঘোষণা করেছে। ৫, ১১, ২৩, ২৫ এবং ৩১ জানুয়ারি রাজ্য সরকারগুলি ছুটি ঘোষণা করেছে।