সময়কাল: সাধারণত ২ বছর পর্যন্ত মেয়াদে গোল্ড লোন ইস্যু হয়। মেয়াদ শেষ হওয়ার পর তা রিনিউও করা যায়।
কোলাটেরাল: গোল্ড লোনের ক্ষেত্রে কোলাটেরাল হিসেবে সোনার কোনও গয়না, কয়েন বা এই জাতীয় সামগ্রী রাখতে হয়। এক্ষেত্রে লোন হিসেবে সোনার মূল্যের প্রায় ৮০ শতাংশ পর্যন্ত অফার করে সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ক। লোন ভ্যালু বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সুদের হারও বাড়তে থাকে।
advertisement
রিপেমেন্ট: গোল্ড লোনের ক্ষেত্রে একটি রিপেমেন্ট অপশনও পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে EMI অপশন অথবা বুলেট রিপেমেন্টের পথে হাঁটা যেতে পারে। এগুলির পাশাপাশি পার্সিয়াল রিপেমেন্টেরও ব্যবস্থা রয়েছে।
ক্রেডিট স্কোর: সব চেয়ে বড় বিষয় হল, গোল্ড লোন পেতে হলে ভালো কোনও ক্রেডিট হিস্ট্রি বা ক্রেডিট স্কোরের দরকার নেই। তবে ভালো ক্রেডিট স্কোর থাকলে বাড়তি সুবিধা পাওয়া যায়। সুদের হার কিছুটা হলেও কমবে।
ডকুমেন্টেশন: এক্ষেত্রে খুব একটা বেশি নথিপত্রের দরকার হয় না। শুধুমাত্র বৈধ পরিচয় পত্র ও অ্যাড্রেস প্রুফের দরকার হয়।
সুদের হার: এটি অত্যন্ত সিকিওর লোন। পার্সোনাল লোনের থেকেও এখানে সুদের হার কম। চাকরি ও ক্রেডিট স্কোরের উপরে নির্ভর করে বর্তমানে পার্সোনাল লোনে ১০-১৫ শতাংশ পর্যন্ত সুদ পাওয়া যায়। কিন্তু গোল্ড লোনে সুদের হার শুরু হচ্ছে ৭ শতাংশ থেকে। এবার দেখে নেওয়া যাক এমন পাঁচটি ব্যাঙ্কের তালিকা, যেখানে সব চেয়ে কম হারে সুদ পাওয়া যায়।
ব্যাঙ্ক সুদের হার
পঞ্জাব ও সিন্ধ ব্যাঙ্ক (Punjab & Sind Bank) ৭ শতাংশ
ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (Bank of India) ৭.৩৫ শতাংশ
স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (State Bank of India) ৭.৫ শতাংশ
কানাড়া ব্যাঙ্ক (Canara Bank) ৭.৬৫ শতাংশ
ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক (Union Bank) ৮.২ শতাংশ