নতুন ব্রাঞ্চগুলি বিহারের পশ্চিম চম্পারন (চাঁপাটিয়া ব্রাঞ্চ), নওয়াদা (রাজৌলি ব্রাঞ্চ), এবং ঔরঙ্গাবাদ (নবীনগর ব্রাঞ্চ)-এ খোলা হয়েছে। ঝাড়খণ্ডে নতুন ব্রাঞ্চগুলি সারাইকেলা-খারসাওয়ান (চান্ডিল ব্রাঞ্চ), রাঁচি (মেসরা ব্রাঞ্চ, কানকে ব্রাঞ্চ), হাজারিবাগ (বার্কাগাঁও ব্রাঞ্চ), গিরিডিহ (বাগোদার ব্রাঞ্চ, ধনওয়ার ব্রাঞ্চ), এবং বোকারো (গুমিয়া ব্রাঞ্চ)-তে খোলা হয়েছে। অন্ধ্রপ্রদেশে নতুন ব্রাঞ্চগুলি শ্রীকাকুলাম (নারাসান্নাপেটা ব্রাঞ্চ, টেক্কালি ব্রাঞ্চ), কাকিনাড়া (পেদ্দাপুরাম ব্রাঞ্চ), পূর্ব গোদাবরী (দেবরাপল্লে ব্রাঞ্চ), এবং ডঃ বি.আর. আমেদ জেলা (রামচন্দ্রপুরমে ব্রাঞ্চ)-এ খোলা হয়েছে। ওড়িশায় নতুন ব্রাঞ্চগুলি খোলা হয়েছে কন্ধমাল (বালিগুড়া ব্রাঞ্চ), বরগড় (বরপালি ব্রাঞ্চ), এবং বালাঙ্গির (কান্তাবাঞ্জি ব্রাঞ্চ)-এ।
advertisement
সব নতুন ব্রাঞ্চগুলি রাজ্যের আধা-শহর এবং গ্রামাঞ্চলের মানুষকে পরিষেবা দেবে। ব্রাঞ্চ নেটওয়ার্কের এই সম্প্রসারণ, দেশের নানা প্রান্তে ব্যাঙ্কের উপস্থিতি আরও শক্তিশালী করার এবং ব্যাঙ্কের ব্যবসায়িক বৈচিত্র্য আনার কৌশলগত অঙ্গীকারেরই অংশ। দেশের বিভিন্ন জায়গায় পা বাড়িয়ে, ব্যাঙ্ক আধুনিক ও সুবিধাজনক ব্যাঙ্কিং পরিষেবা আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারছে। এই ১৮টি নতুন শাখা চালুর ফলে সারা দেশে বন্ধন ব্যাঙ্কের মোট ব্রাঞ্চের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৭৪৯। এখন দেশের ৬৩০০-র বেশি ব্যাঙ্কিং আউটলেটের শক্তিশালী নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বন্ধন ব্যাঙ্ক তার গ্রাহকদের পরিষেবা দিচ্ছে।
এই উপলক্ষে বন্ধন ব্যাঙ্কের এমডি ও সিইও পার্থ প্রতিম সেনগুপ্ত বলেন, ‘‘আমরা সবসময় গ্রাহকদের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ উন্নত পরিষেবা দেওয়ার দিকে মনোযোগী। এই লক্ষ্যে, আমরা চারটি রাজ্যে একসঙ্গে ১৮টি নতুন ব্রাঞ্চ চালু করতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত। এর ফলে আমাদের নেটওয়ার্ক আরও মজবুত হবে এবং আমরা আরও দক্ষতার সঙ্গে গ্রাহকদের পরিষেবা দিতে পারব। সারা দেশে আমাদের সম্প্রসারণের সাথে, আমরা স্থিতিশীল বৃদ্ধি এবং গ্রাহকদের বদলে যাওয়া চাহিদা অনুযায়ী উদ্ভাবনী ও নমনীয় সমাধান প্রদান করার প্রতি মনোযোগী।’’ বন্ধন ব্যাঙ্ক বর্তমানে দেশের ৩৬টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মধ্যে ৩৫টিতেই উপস্থিত রয়েছে।