দোকানদারদের মতে, এই বাড়তি দাম মূলত দক্ষিণবঙ্গে সঠিকভাবে চাল উৎপাদন না হওয়ার কারণে বর্ষায় ধান নষ্ট হয়ে গিয়েছে বিভিন্ন জায়গায়। এক লাফে কেজি প্রতি ১০ টাকা দাম বাড়ানোর পর, মিনিকেট, রত্না, বাঁশকাঠি, গোবিন্দ ভোগ-সব ধরনের চালই এখন মহার্ঘ্য। বাজারে এই অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধি দেখে ক্রেতাদের মধ্যে বাড়ছে অস্বস্তি।
আরও পড়ুনঃ আপনি কি রোজ নগ্ন হয়ে স্নান করেন? সাবধান…! এই বিষয়টি জানলে আর কোনওদিন করবেন না নিশ্চিত
advertisement
আরও পড়ুনঃ খুব খুব সাবধান…! শরীরে এই ৫ লক্ষণের একটিও নেই তো? থাকলে কিন্তু মারণ ক্যানসার হতে পারে
মিনিকেট চাল এখন ৬০-৬২ টাকা, রত্না চাল ৫০ টাকা, বাঁশকাঠি চাল ৮০ টাকা, এবং গোবিন্দভোগ ১০০ টাকা প্রতি কেজিতে পৌঁছেছে। ব্যবসায়ীরা আশঙ্কা করছেন, এই দামে বাজার আরও ঊর্ধ্বমুখী হবে। এমন পরিস্থিতিতে, মধ্যবিত্তদের মাথায় হাত পড়ছে, এবং চালে দাম বাড়ানোর ফলে তাঁদের পকেটও ক্রমেই সঙ্কুচিত হচ্ছে।
সুরজিৎ দে