আরও পড়ুন: আগামী দিনে বারুইপুরের পেয়ারা চাষ সঙ্কটে পড়বে বলেই আশঙ্কা চাষিদের, কিন্তু কেন ?
প্রান্তিক পশুপালকদের দেওয়া হচ্ছে যাতে তাদের আর্থিক দুরবস্থা কাটিয়ে উঠতে পারে। এক্ষেত্রে ওই শূকর লালন পালন করে বড় করার জন্য সরকার সমস্ত রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে প্রাণী সম্পদ বিকাশ দফতরের পক্ষ থেকে। বিনা পয়সায় ওই সমস্ত শূকরগুলিকে বড় করার জন্য ওষুধ পত্র বা রোগে আক্রান্ত যাতে না হয় তার জন্য সঠিক সময়ে চিকিৎসা পরিষেবা ব্যবস্থা আছে সরকারি উদ্যোগেই।
advertisement
আরও পড়ুন: আপনি এখন ১,০০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করলে ৪০০ দিনের মধ্যে কত টাকা পাবেন? দেখে নিন এক নজরে
পাশাপাশি সাদা শূকর পালনে কেমন খাদ্যাভ্যাস কেমন পরিবেশে বড় করে তুলতে হবে তা নিয়ে আয়োজিত হয় বিশেষ কর্মসূচিও।এই বিষয়ে প্রাণী সম্পদ বিকাশের আধিকারিক ডক্টর রবীন্দ্রনাথ কুন্ডু জানান, সুন্দরবন এলাকার প্রত্যন্ত গ্রামের দুঃস্থ মানুষরা আর্থিকভাবে উন্নতি করবে সংসারে অর্থেও উপার্জন করবে এই সাদা শূকর বিক্রি করে অন্যদিকে গ্রামের মানুষের উন্নয়নের পাশাপাশি গ্রাম উন্নয়নের ক্ষেত্রেও সহযোগিতা করবে।
পাশাপাশি হিঙ্গলগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির বনভূমির কর্মদক্ষ সুরজিৎ বর্মন জানান, পিছিয়ে পড়া এলাকার সুন্দর মনের মহিলারা যাতে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয় সেজন্য শতাধিক সাদা শূকর, খাবার প্রদান করা হল। এর ফলে অত্যন্ত সুন্দর বন এলাকার পিছিয়ে পড়া পরিবার গুলি কিছুটা আর্থিকভাবে এগিয়ে উঠবেন বলে মনে করছেন অনেকে।
জুলফিকার মোল্যা