কীভাবে মিলবে বিমা? কৃষিদফতরের তরফে কৃষকদের ইতিমধ্যেই জানানো হয়েছে যে শীঘ্রই কৃষি দফতরে এসে নিজেদের নাম অন্তর্ভুক্ত করার কথা। এছাড়াও কীকীপদ্ধতি রয়েছে আবেদনের তাও জানিয়ে দেবেন কৃষি দফতরের আধিকারিকরা। পাশাপাশি বৃষ্টির জমা জলকে ব্যবহার করে দ্রুত আমন ধান চাষের বার্তা দিল কৃষি দফতর।
আরও পড়ুন: কাশ্মীরের আপেল ফলবে এবার এই রাজ্যেই ! চাষ করতে পারলেই বিপুল লাভ! জানুন পদ্ধতি
advertisement
এরপরও যদি কোনও কারণে আমন ধান চাষ নষ্ট হয় তা হলে তার জন্যে বিমা মিলবে কৃষিদফতরের তরফেই। মূলত, কৃষকদের পাশে থাকতে, সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে কৃষি দফতরের তরফে। এই প্রসঙ্গে জলপাইগুড়ি জেলা কৃষি দফতরের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক জানান, দ্রুত বীজতলা তৈরি করে আমন ধান চাষের প্রক্রিয়া শুরু করলে জুলাই মাস থেকেই কৃষকেরা এই চারা রোপণ করতে পারবে।
উপরন্তু, কৃষকদের এই ফসলের বীমা করার ব্যবস্থা থাকবে। যাতে কৃষকদের কোনও ক্ষতির সম্মুখীন না হয়। গত ১১ জুন থেকে জলপাইগুড়ি সহ উত্তরে হয়েছে ব্যাপক বৃষ্টিপাত। জেলার অধিকাংশ কৃষি জমিতেই রয়েছে চাষের উপযোগী জল। আর এই জলকেই ব্যবহার করে দ্রুত আমন ধানের বীজতলা তৈরির পরামর্শ দিয়েছে কৃষি দফতর।
আরও পড়ুন: Electric গাড়ি কিনবেন? কম সুদে ঋণ দিচ্ছে SBI, ২০ লাখে কত EMI পড়বে দেখুন
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে জলপাইগুড়ি জেলায় মোট ১ লক্ষ ১১ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছিল আমন ধান। এবারেও সেই পরিমাণ বা কিছুটা বেশি জমিতে আমন ধান ভাল চাষ হবে বলে আশা করছে কৃষি দফতর। কৃষি দফতরের এহেন উদ্যোগে খুশি জলপাইগুড়ির কৃষকেরাও।
সুরজিৎ দে