প্রসঙ্গত জাপানে প্রবীণ প্রজন্ম বাড়ছে৷ সে দেশের তরুণ প্রজন্ম কৃষিকাজে আগ্রহী নয়৷ ফলে সূর্যোদয়ের দেশে কৃষকের চাহিদা এখন অত্যন্ত বেশি৷ ৬ মাসের প্রশিক্ষণ শেষে ভেঙ্কটস্বামী পাড়ি দেন জাপানে৷
কাজ শুরু করেন একটি বেগুনচাষের খামারে৷ দু বছর পেরিয়ে তিনি এখন প্রতি মাসে কর দেওয়ার পর উপার্জন করেন ৮০ হাজার টাকা৷ থাকেন সংস্থার কোয়ার্টারে৷ ভাবতে হয় না খাওয়াদাওয়া নিয়েও৷
advertisement
সংবাদমাধ্যমে এই ভারতীয় তরুণ জানিয়েছেন চাষের কাজে অধিকাংশ পর্বই হয় যন্ত্রপাতির সাহায্যে৷ তবে জাপানি প্রযুক্তিতে শেখা কৃষিকাজের কৌশল তিনি কাজে লাগাতে চান ভারতেও৷
দেশে ফিরে সেই পদ্ধতিতে চাষ করতে চান৷ তাঁর সবথেকে বেশি আনন্দ যে অবশেষে বাবা মাও মেনে নিয়েছেন এই সিদ্ধান্ত৷ ইঞ্জিনিয়ার থেকে চাষি হওয়া ছেলেকে নিয়ে লজ্জা নয়, বরং তাঁরা গর্বিত৷ তাঁরাও শরিক হতে চান ছেলের নতুন পথের৷