বছর দেড়েক আগে স্থানীয় মসজিদ কমিটির জায়গায় ১৫২ টি চারা লাগানো হয়েছিল। বর্তমানে প্রায় ১৩০টি গাছ বেঁচে রয়েছে। আর সেগুলিতেই ফলতে শুরু করেছে আপেল। আর এই ঘটনায় অত্যন্ত আশাবাদী বিডিও সাহেব। তাঁর আশা, পরীক্ষামূলকভাবে এই চাষ সফল হওয়ায় আগামী দিনে বাণিজ্যিকভাবে অনেকেই এই চাষে উৎসাহিত হবেন।
advertisement
স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান শাহ মহম্মদ রফিক বলেন, এই প্রকল্প সফলভাবে রূপায়ণ সম্ভব হওয়ায় তাঁরা খুবই খুশি। এই চাষের সঙ্গে সব সময় জড়িয়ে রয়েছেন শেখ মহম্মদ আজহারউদ্দিন, সাইফুল মল্লিকরা। তাঁরা জানালেন, ভালভাবে চাষের জন্য এখনই বাগানের চারদিকে প্রাচীর এবং একটা শেডের প্রয়োজন।
আরও পড়ুন: বাসিন্দাদের সঙ্গেই সরব পঞ্চায়েত প্রধানও! কী এমন হল আরামবাগের ঘোষপুরে? জানুন
এই বিষয়ে বিডিও জানান, ১০০ দিনের কাজের মধ্য দিয়ে আপেল চাষের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আস্তে আস্তে পঞ্চায়েত প্রধান সহ ১০০ দিনের কাজের শ্রমিকদের দিয়ে ছোট ছোট চারা গাছ লাগানো হয় এবং সেখানে দুজনকে এই গাছের সম্পূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া হয়। এরপরে তীব্র গরমের মধ্য দিয়েও ভাল রকম আপেল গাছে ধরতে দেখা যাচ্ছে। তিনি মনে করেন এই আপেল চাষ করে এলাকার চাষিরা ব্যাপক লাভের মুখ দেখলে বলে জানিয়েছেন।
Suvojit Ghosh