আরও পড়ুনঃসিপিএম প্রার্থীর গলা ফুঁড়ে ঢুকে গেল তির! ভোট নিয়ে নতুন কাণ্ড
জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের মন্ডল ঘাট গ্রাম পঞ্চায়েতের বসুনিয়া পাড়া, আর পাঁচটি গ্রামের মতোই বেশির ভাগ মানুষ প্রচলিত চাষবাসের সঙ্গেই যুক্ত। এমনটাই দীর্ঘ সময় ধরে দেখে এসেছে বন বিভাগের রেঞ্জার পদ থেকে সদ্য অবসর নেওয়া রঞ্জিত রায়, তবে চাকরি সূত্রে নানান জেলায় ঘোরার ফলে নিজের ঝুলিতেও ভরেছেন অনেক অভিজ্ঞতা, তারই একটি এই অঞ্চলে চন্দন গাছ তৈরির।
advertisement
এই প্রসঙ্গে অবসরপ্রাপ্ত এই বনকর্তা জানান, ‘বালি আর কাঁকড় যুক্ত মাটি ছাড়া এই অঞ্চলেও যে চন্দন গাছ হয় তার হাতানাতে প্রমাণ পেয়েছি আমি। মাত্র ছ’মাস আগে মাটিতে স্থাপন করা চন্দন গাছের বেড়ে ওঠাই প্রমাণ দিচ্ছে চন্দন গাছ লাগানোর মতো উপযুক্ত মাটি এই অঞ্চলেও রয়েছে। শুধু একটু উঁচু জায়গায় এই গাছের চারা রোপণ করতে হবে। প্রথম অবস্থায় মেদিনীপুরের বন দফতরের সিলভী কালচার বিভাগের থেকে নিয়ে এসেছেন সাদা এবং লাল চন্দন গাছের চারা বলে জানান তিনি। পরীক্ষামূলক ভাবে সফলতার পর চন্দন বন গড়ে উঠবে কি না তা দেখা শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা।
সুরজিৎ দে