NFT (Non-Fungible Token)
NFT হল অন্যান্য বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সির মতোই ক্রিপ্টো টোকেন। NFT এক ধরনের ইউনিক টোকেন যা ডিজিটাল অ্যাসেট রূপে জমা হয় গ্রাহকদের কাছে। ডিজিটাল সম্পত্তি হিসাবে এটি ব্যবহার করা যায়। অন্য কারও কাছে বিটকয়েন থাকলে এই NFT-র সঙ্গে সেটি বিনিময় করা যায়। NFT-র মাধ্যমে ডিজিটাল আর্ট, মিউজিক, ফিল্ম, গেমস এবং অন্যান্য কিছু ক্রয় করা যেতে পারে। ডিজিটাল লেনদেনের মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার করা হয় NFT। বর্তমানে ভারতে এর জনপ্রিয়তা দ্রুত হারে বেড়ে চলেছে।
advertisement
আরও পড়ুন: দেখে নিন আজ আপনার শহরে কত টাকা বাড়ল পেট্রোল-ডিজেলের দাম....
NFT এর কাজ
NFT ডিজিটাল অ্যাসেট হিসাবে কাজ করে। NFT-র দ্বারা শুধুমাত্র ডিজিটাল মার্কেট প্লেসেই কিছু ক্রয় এবং বিক্রয় করা যায়। NFT স্ট্যান্ডার্ড এবং ট্র্যাডিশনাল এক্সচেঞ্জে ব্যবহার করা যায় না। ভার্চুয়াল গেমসের বিভিন্ন স্তরে NFT-র মাধ্যমে সব কিছু অ্যাকসেস এবং ক্রয় করা যেতে পারে। এছাড়াও ডিজিটাল লেনদেনের ক্ষেত্রেই NFT ব্যবহার করা হয়।
আরও পড়ুন: অ্যাকাউন্টে আসতে চলেছে ২০০০ টাকা, ঠিক করে নিন এই ভুলগুলো, না হলে আটকে যাবে টাকা
NFT এর ব্যবহার
NFT-র সাহায্যে ডিজিটাল জগতের কোনও পেন্টিং, পোস্টার, অডিও এবং ভিডিও ইত্যাদি ক্রয় এবং বিক্রয় করা যেতে পারে। এই সকল ডিজিটাল লেনদেনের বদলে দেওয়া হয় ডিজিটাল টোকেন। এই ধরনের ডিজিটাল টোকেনকেই বলা হয় NFT। এমন কোনও জিনিস বাজারে যার চাহিদা রয়েছে কিন্তু সেটি অন্য কোথাও পাওয়া যাচ্ছেনা, এমন ধরনের জিনিসের ক্ষেত্রে NFT-র মাধ্যমে টাকা উপার্জন করা হয়। এই লেনদেন হয় ডিজিটালি।
আরও পড়ুন: শীঘ্রই UAN এর সঙ্গে লিঙ্ক করিয়ে নিন Aadhaar, না হলে হতে পারে বড় লোকসান
NFT ক্রিয়েট করার উপায়
নিজেদের NFT তৈরি করার জন্য সবার আগে একটি অনলাইন ওয়ালেট ক্রিয়েট করতে হবে। এই ওয়ালেটের মধ্যেই জমা রাখতে হবে NFT। ক্রিপ্টো অ্যাসেট যে ওয়ালেটে জমা রাখা হয় সেটিকেই 'প্রাইভেট কি'-এর সাহায্যে অ্যাকসেস করা যেতে পারে। এই ধরনের প্রাইভেট কি সিকিওর পাসওয়ার্ডের মতো কাজ করে। এবার সেই ওয়ালেট মেটামাস্কের মতো কোনও সার্ভিসের সঙ্গে লিঙ্ক করাতে হবে। নিজেদের ওয়ালেট মেটামাস্কের সঙ্গে লিঙ্ক করানোর পর নিজেদের NFT ক্রিয়েট করা যাবে। এই বিষয়ে আরও অধিক জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করে দেখতে পারেন- nftically.com