ইংরেজি সংবাদমাধ্যমের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের মোট জিডিপির ৩৪.৬৪ শতাংশ যোগদান এগ্রিকালচার সেক্টরের ৷ সরকারের তরফে ফুড প্রোসেসিং ইন্ডাস্ট্রি, কোল্ড স্টোরেজ, ওয়েরহাউজ পরিষেবা, মাছের খাবার, প্রোসেসিং, প্যাকেজিং, মার্কেটিং,
মৎস উৎপাদ, ফিশ সিড, চা, কফি, রবর, কাজুর প্রোসেসিং, প্যাকেজিং, দুধের কালেকশন, প্রোসেসিং ম্যানুফ্যাকচারিং ও ডিস্ট্রিবিউশনের কাজ শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ৷
advertisement
বিশেষজ্ঞদের মতে চাষের সঙ্গে যুক্ত পরিষেবা শুরু করার জন্য ৫০ শতাংশ মানুষ কাজ পেয়ে যাবেন কারণ অর্ধেকের চেয়ে বেশি মানুষ এর উপর নির্ভর ৷ এর জেরে অর্থব্যবস্থা আরও উন্নত হবে ৷
এছাড়া সরকার ডেটা, কল সেন্টার ও আইটি অফিস খোলার অনুমতি দিয়ে দিয়েছে ৷ পাশাপাশি ইলেক্ট্রিশিয়ান, প্লাম্বার, মোটর মেকানিক, কারপেন্টার, ক্যুরিয়র, ডিটিএইচ ও কেবল সেবার সঙ্গে যুক্ত কর্মীরা তারা কাজ শুরু করতে পারবেন ৷
রিয়েল এস্টেট সেক্টরের জন্য বিশেষ ছাড় ঘোষণা করেছে সরকার ৷ রিয়েল এস্টেট প্রোজেক্ট, সমস্ত ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোজেক্টের কনস্ট্রাকশন শুরু করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে ৷ দেশের জিডিপিতে রিয়েল এস্টেট সেক্টর যোগদান ৭.৭৪ শতাংশ ৷