RBI-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে এক লক্ষ টাকার নোটের মধ্য়ে ২ হাজার টাকার নোটের সংখ্যা ছিল ৩২৯৯০ টি। ২০২১ সালের মার্চের মধ্যে এটি কমে ২৪৫১০ টি হয়েছে। ২০১৯ সালে মোট 30 লক্র কোটি টাকার মধ্য়ে ২ হাজারের নোটের মূল্য ছিল ৬ লাখ ৫৮ হাজার কোটি টাকা। এক বছর পর ২০২০ সালে তা নেমে আসে ৪ লাখ ৯০ হাজার কোটিতে।
advertisement
আরও পড়ুন- বাড়ির বয়স্কদের স্বাস্থ্য বিমা করাবেন ? দেখে নিন কত টাকা প্রিমিয়াম দিতে হবে
৫০০ টাকার নোটের প্রচলন বেড়েছে
৩১ মার্চ, ২০২১ পর্যন্ত ২০০০ এবং ৫০০ টাকার নোটের ৮৫ শতাংশ দেশে প্রচলিত মোট মুদ্রায় ছিল। বাকি নোটগুলো ছিল ১০, ২, ৫০ এবং ১০০ টাকার। ৩১ মার্চ ২০২০-তে এই সংখ্যা ছিল ৮৩ শতাংশ। এর থেকে স্পষ্ট যে প্রচলনে ৫০০ টাকার নোটের সংখ্যা বেড়েছে। ২০০০ টাকার নোট নিয়ে ছোট লেনদেনে সমস্যা হচ্ছে। তাই তুলনায় ৫০০ এবং ১০০ টাকার নোটের প্রচলন বেড়েছে খোলা বাজারে।
এটিএম থেকে ২০০০ টাকার নোট বাক্স সরানো হয়েছে
সাধারণ মানুষের যাতে ছোট লেনদেনে কোনও সমস্যায় না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য এটিএম এবং ব্যাঙ্কের নগদ উইন্ডো থেকে এখন ৫০০ টাকার নোট বেশি পাওয়া যাচ্ছে। সূত্র মারফত আরও জানা যাচ্ছে, ধীরে ধীরে বেশিরভাগ এটিএম-এ ২০০০ টাকার নোটের বক্সের পরিবর্তে ৫০০ টাকার নোট বক্স রাখা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, এটিএম-এ নোট দেয় যে সংস্থাগুলিকে তাদেরও ২ হাজারের নোট কম দেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন- হারিয়ে যাওয়া বিনিয়োগের তথ্য কীভাবে ট্র্যাক করবেন? জেনে নিন পদ্ধতি
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ২০০০ টাকার নোট মজুত করাও হতে পারে। কেউ কেউ বলছেন, পাঁচ রাজ্যে নির্বাচন ঘোষণার পর বাজারে ২ হাজারের নোট কম দেখা যাচ্ছে। বেশি টাকার নোট ছাপানোর খরচও বেশি। এমন পরিস্থিতিতে এসব নোট ছাপানোর কাজও কম করা হচ্ছে।