কিন্তু এই বছর পৌষ মেলার আয়োজন নিয়ে প্রত্যেকের মধ্যে আশা থাকলেও এখনো পর্যন্ত সঠিকভাবেই জানা যায়নি, আদৌ পূর্বপল্লীর মাঠে পৌষ মেলার আয়োজন হবে কিনা! কারণ শনিবার রাজ্য সরকারের প্রশাসনিক আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকের আয়োজন করা হলেও সেই বৈঠকে উপস্থিত থাকেননি উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। যদিও বীরভূম জেলাশাসক বিধান রায় এবং মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা আশ্বাস দিয়েছেন বিকল্প মাঠে পৌষ মেলার আয়োজন হবে।
advertisement
পূর্বপল্লীর মাঠে পৌষ মেলার আয়োজন না হলে পৌষ মেলার সেই ঐতিহ্য থাকে না এমন দাবি আগেই করেছেন ঠাকুর পরিবারের অন্যতম সদস্য সুপ্রিয় ঠাকুর। এসবের পরিপ্রেক্ষিতে রবিবার বোলপুরে সুকান্ত মজুমদার এলে পৌষ মেলার ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। সেই প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, পৌষ মেলার জন্য পথে নেমে লড়াই করতে তৈরি তারা।
আরও পড়ুন: বালির জাতীয় সড়কে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, চূর্ণবিচূর্ণ গাড়ি, আহত ৮
এই মেলা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে সুকান্ত মজুমদার জানান, \"আমরা আমাদের অবস্থান জানিয়ে দিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয় স্বশাসিত সংস্থা, আমরা এখানে হস্তক্ষেপ করি না। আমরা পছন্দও করি না। আমরা আমাদের বক্তব্য রাখতে চাই, কোভিড পরিস্থিতির কারণে দুবছর পৌষ মেলা বন্ধ ছিল। আমরা চাই পৌষ মেলা আগের মত হোক, আগের বহরে হোক, আগের জায়গায় হোক।
আরও পড়ুন: Mithun at Birbhum News: রাজনৈতিক সভায় ফাটাকেষ্টর ভূমিকায় মিঠুন, আর্থিক সাহায্যের আশ্বাস পড়ুয়াকে
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই পৌষ মেলা করে গিয়েছিলেন স্থানীয় শিল্পীদের আর্থিক অবস্থা যাতে ভালো হয় তারা যেন বিক্রি বাটা করতে পারেন। আমরা পৌষ মেলার পক্ষে আছি। আমরা বোলপুরবাসীদের সঙ্গে আছি। পৌষ মেলার জন্য তাদের সঙ্গে নেমে আমরা লড়াই করতে রাজি।\"
Madhab Das