তারা বৃহস্পতিবার এলাকার কৃষকদের নিয়ে একটি সচেতনতা শিবির করার পাশাপাশি কৃষকদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলে এই ন্যাড়া পোড়ানোর কারণ অনুসন্ধান করার কাজ শুরু করেন এবং ন্যাড়া পোড়ানো হলে কী কী ক্ষতি হতে পারে তা নিয়ে প্রচার করা হয়। বোঝানো হয় ন্যাড়া পোড়ানো হলে পরিবেশের ক্ষতির পাশাপাশি কীভাবে ধীরে ধীরে মাটির উর্বরতা শক্তি কমে যায়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ রাস্তা আটকে অবৈধ দোকানপাট! তুলে দিল পৌরসভা
এর পাশাপাশি আধিকারিকরা তুলে ধরছেন, ন্যাড়া পোড়ানো হলে মাটির মধ্যে থাকা বন্ধু পোকামাকড় মারা যায়। এসবের ফলে আখেরে ক্ষতি কৃষকদেরই। এই প্রশিক্ষণ শিবির এবং র্যালিতে উপস্থিত ছিলেন সিউড়ি সদর মহকুমা কৃষি অধিকর্তা ডঃ নিশীথ মন্ডল, সাঁইথিয়া সহ কৃষি অধিকর্তা ডঃ পুষ্পিতা রায় সহ অন্যান্যরা। ডঃ পুষ্পিতা রায় জানান, মেশিন দিয়ে ধান কাটার পর জমিতে যে সকল অংশগুলি থেকে যায় সেগুলিকে পুড়িয়ে দিয়ে পরবর্তী চাষের জন্য প্রস্তুতি নিতে দেখা যায় চাষীদের।
আরও পড়ুনঃ কাঁকরে জমিতে পুষ্টিকর চাষাবাদ! অভিনব উদ্যোগ দুবরাজপুরে
এর ফলে পরিবেশের ক্ষতি হয়, বিশ্ব উষ্ণায়ন বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও জমির উর্বরতা শক্তি কমে যায়। এই সকল বিষয়গুলিকে বোঝানোর জন্যই একটি প্রশিক্ষণ শিবির এবং র্যালির আয়োজন করা হয়। আগামী দিনেও এইরকম প্রশিক্ষণ শিবির করা হবে যাতে পুরোপুরি ভাবে ন্যাড়া পোড়ানো বন্ধ করা যায়।
Madhab Das