সে ক্ষেত্রে যদি কোন সুরাহা না হয় তাহলে তারা চাইল্ড লাইন এবং প্রশাসনের সহযোগিতা নিচ্ছে। তবে এই যৌথ উদ্যোগে জেলায় এই মুহূর্তে ৭৫-৮০ শতাংশ বাল্যবিবাহ রুখে দেওয়া সম্ভব হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে চাইল্ড লাইন সূত্রে। এর পাশাপাশি এই কন্যাশ্রী ক্লাব এলাকার বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে প্রচার চালাচ্ছে বাল্যবিবাহ দেওয়ার ক্ষতিকারক দিকগুলি এবং বাল্যবিবাহ না দিয়ে কীভাবে কন্যাশ্রী প্রকল্পের সুবিধায় মিলতে পারে ইত্যাদি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মানবিক উদ্যোগ, পুজোর আগে ভবঘুরেদের মুখে হাসি ফোটাচ্ছেন যুবক-যুবতীরা
এই কন্যাশ্রী ক্লাবের সদস্যরা গ্রামের কোন জায়গায় বাল্যবিবাহের খবর পেলেই তারা প্রথমে নিজেদের প্রচেষ্টায় সেই বাল্যবিবাহ রুখে দেওয়ার চেষ্টা চালায়। তবে তা সম্ভব না হলে তারা প্রশাসনের দ্বারস্থ হন। এই ভাবেই বিপুল ছাড়া মিলছে বীরভূমের মতো প্রত্যন্ত জেলায়। আশা করা হচ্ছে কন্যাশ্রী এই প্রকল্পের মাধ্যমে আগামী দিনে জেলায় বাল্যবিবাহ সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করা সম্ভব হবে।
আরও পড়ুনঃ রেলের আন্ডারপাসে এক গলা জল! চরম ভোগান্তি পাঁচ পঞ্চায়েতের বাসিন্দাদের
চাইল্ড লাইনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, বাল্যবিবাহ আটকানোর জন্য চার লাইন যেমন তাদের হেল্প লাইন থেকে শুরু করে বিভিন্ন ব্যবস্থা রেখেছে ঠিক তেমনি রাজ্য সরকার নানা ব্যবস্থা রেখেছে। সেই সকল ব্যবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে এখন অনেকটাই বাল্যবিবাহ আটকানো সম্ভব হয়েছে।
Madhab Das