ডুয়ার্সের অন্যতম প্রাচীন চা বাগান রায়মাটাং চা বাগান। ব্রিটিশ ভারতে ইউরোপীয়ন কোম্পানির অন্তর্গত ছিল এই চা বাগান। কিন্ত বর্তমানে এই রায়মাটাং চা বাগান রুগ্ন বাগানে পরিণত হয়েছে। শ্রমিকদের অনেক পাওনা গণ্ডা বাকি রয়েছে। নতুন মালিক পক্ষ থেকে শ্যামসুন্দর গোয়েল জানান বাগানে তিনি প্রবেশ করেছেন। তবে এনওসি সহ অন্যান্য প্রক্রিয়া পূরণ করতে আরও সময় লাগবে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সামাজিক মাধ্যমে ঢাকের আওয়াজ বাজছে মণ্ডপে! পেশার সঙ্কটে ঢাকিরা
চা বাগানটির স্বার্থে তিনি নতুন কিছু ভাববেন। শ্রমিকদের অনেক বকেয়া আছে সেগুলো সময়মত পরিশোধ করতে হবে। চা বাগানের ও অনেক কিছু উন্নয়ন করবেন তিনি। কালচিনি এলাকার বিশিষ্টজন গণেশ মাহালি জানান, এই বাগানে শ্রমিক কল্যাণ প্রয়োজন সবার আগে।তারা দীর্ঘদিন বঞ্চনার শিকার হয়েছেন। শ্যামসুন্দর গোয়েলের কোম্পানি প্রবেশ করেছে বন্ধ মধু চা বাগানে। সেই বাগানটি তিনি সাজিয়ে তুলছেন।
আরও পড়ুনঃ শামুকতলায় চোলাই মদ-সহ গ্রেফতার আট
নিমতি চা বাগানটি সাজিয়ে গুছিয়ে রেখেছে। গণেশ মাহালি জানান, তাদের আশা এই নতুন মালিক রায়মাটাং চা বাগানকে সঠিক পথে পরিচালিত করবে। পাশাপাশি শ্রমিকদের বকেয়া টাকাগুলি মিটিয়ে দেবে। রায়মাটাং চা বাগান ঐতিহ্যশালী বাগান। এই বাগানটি সঠিকভাবে পরিচালিত হলে ভালো চা উৎপাদন করবে।
Annanya Dey