আরও পড়ুন : কামরায় মহিলার প্রসব, চলন্ত ট্রেন থামিয়ে নজির রেলের
অর্থের অভাবে মৃত শিশু সন্তানের সৎকার করতে পারছিলেন না এক আদিবাসী পরিবার। ওই পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে এবং আর্থিক সহায়তা দিয়ে সম্প্রীতির নজির গড়লেন আরামবাগের যুবক ফারুক রুবেল। ফারুকের বাড়ি আরামবাগ শহরে। তাঁর একটি অ্যাম্বুল্যান্স আছে। বিভিন্ন সময়ে তা ভাড়া খাটান ৷
advertisement
আরও পড়ুন : ট্রেনের যাত্রীদের খাবারে ফ্রোজেন চিকেন আর নয়, নির্দেশিকা আইআরসিটিসি-র
বাঁকুড়ার সেরেঙ্গা থানার অন্তর্গত দম্পতির বাস মুর্মু দম্পতির, অসহায় পরিমল মুর্মুর কাজের খোঁজে হুগলির তারকেশ্বরে আসেন ৷ পথ দুর্ঘটনায় আরামবাগ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় মুর্মু পরিবারকে ৷ দুর্ঘটনার জেরে প্রাণ হারায় পরিমল মুর্মুর ২ বছরের কন্যা সন্তান ৷ নিঃস্ব পরিমলবাবুর পাশে দাঁড়িয়ে মানবিকতার প্রমাণ দেন এলাকার এক সহৃদয় ব্যক্তি রুবেল ফারুক ৷