দক্ষিণ ২৪ পরগনা: রাজপুর- সোনারপুর পুরসভার প্রায় প্রতিটি ওয়ার্ড ই জলমগ্ন। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন পুর এলাকার বাসিন্দারা। বাসিন্দাদের ঘরেও জল ঢুকে পড়েছে। ফলে উদ্বেগে রয়েছেন বাসিন্দারা। অভিযোগ, নর্দমার নোংরা জল মিলেমিশে একাকার। জলে সাপ, ব্যাঙ ঘুরে বেড়াচ্ছে। সোনারপুরে বৈঠকন্ঠপুরে বি এল আর ও অফিসের সামনে এবং রাজপুর সোনারপুর পুরসভার সোনারপুর শাখা অফিসে ঢোকার মুখেও জল ভর্তি। এদিকে দুর্গতদের বৈকন্ঠপুরের একটি স্কুলে এবং ঘাষিয়াড়া স্কুলে এনে ত্রান শিবির করা হয়েছে। বারুইপুর মহকুমাশাসক সুমন পোদ্দার বলেন , রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টির জেরে এই অবস্থা। প্রশাসন বিভিন্ন জায়গায় পাম্প বসিয়ে জল সরানোর কাজও শুরু করেছে। পরিস্থিতির দিকে নজর রাখা হয়েছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর, জেলায় প্রায় ১০ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। দুর্গত মানুষদের রান্নার খাবার সরবরাহ করতে ৭৫ টি রান্নাঘর চালু করা হয়েছে ৭০ টি ত্রাণ কেন্দ্রে দুর্গতদের রাখার কাজ চালু রাখা হয়েছে। শুধু তাই নয় বিভিন্ন দুর্গত মানুষদেরকে নিরাপদ আশ্রয়ে আনতে প্রায় চার শতাধিক সিভিল ডিফেন্স কর্মীকে এই কাজে লাগানো হয়েছে ১৫ টি স্পিড বোর্ড কাজ করছে। /প্রতিদিন ভোরবেলাই চলছে পুলিশের তোলাবাজি। টাকা না দিতে চাইলেই অত্যাচারের শিকার হচ্ছেন ইঞ্জিন ভ্যান চালকরা। ভোরে কলকাতা লেদার কমপ্লেক্সে নাইট ডিউটিতে থাকা পুলিশ আধিকারিকরা ইঞ্জিন ভ্যান চালকদের কাছ থেকে ২০ টাকা ৪০ টাকা কখনো ৫০ টাকা করে ঘুষ নেন বলে অভিযোগ উঠছে। খবর কানে আসতেই হাজির হয় সংবাদ মাধ্যম। ঘটনাস্থল কলকাতা লেদার কমপ্লেক্সের তিন নম্বর গেট। দেখা যায় প্রকাশ্যে পুলিশের তোলাবাজি। ইঞ্জিনভ্যানের চালকদের সারি বদ্ধভাবে দাড় করিয়ে চলছে ঘুষ আদায়। ইঞ্জিন ভ্যান চালকদের অভিযোগ পুলিশ জোর করে তাদের কাছ থেকে তোলা আদায় করে। কেউ যদি পালিয়ে যায় তাকে বাইক নিয়ে তাড়া করে পুলিশ।