দক্ষিণ ২৪ পরগনা: ডায়মন্ড হারবারের ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়কের ওপর যানজট যেন নিত্যসঙ্গী পথ চলতি মানুষদের। অনেককেই দেখা যায় ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়কের উপরে বাইক বা ছোট বড় বড় গাড়ি দাঁড় করিয়ে রেখে অন্যত্র চলে যেতে। এর ফলে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয় জাতীয় সড়কের উপরে। এব্যাপারে এবার কঠোর পদক্ষেপ নিল পুলিশ প্রশাসন। ডায়মন্ড হারবারের জাতীয় সড়ক যানজটমুক্ত ও ফুটপাত থেকে হকার মুক্ত করার জন্য কড়া পদক্ষেপ নিল ডায়মন্ডহারবার মহকুমার প্রশাসক ও ডায়মন্ড হারবার মহাকুমার পুলিশ আধিকারিক। এদিন শহরের ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়ক ও ডায়মন্ড হারবার স্টেশন বাজার সংলগ্ন এলাকায় প্রশাসন ও পুলিশের যৌথ উদ্যোগে অভিযান চালানো হয় এবং এই অভিযানে যেসকল গাড়ি বিনা অনুমতিতে পার্কিং করে রাখা হয়েছিল সেই সকল গাড়ির চাকার হাওয়া খুলে দেয়া হয়। পরবর্তীকালে আদেশ অমান্য করলে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। এমনটাই জানান ডায়মন্ডহারবার মহকুমার পুলিশ আধিকারিক।
/ফলতার বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের এক নম্বর সেক্টরে, বন্ধ হয়ে থাকা একটি প্লাস্টিক তৈরীর কারখানায় হঠাৎই আগুন লেগে যায়। বিধ্বংসী আগুনে ভস্মীভূত হয়ে যায় কারখানার প্রায় বেশিরভাগ অংশ। আগুনের গ্রাসে প্লাসটিক তৈরীর বহু মূল্যের একাধিক মেশিন পুড়ে যায়। খবর পেয়ে ফলতা ও ডায়মন্ড হারবার থেকে দমকলের তিনটি ইঞ্জিন পৌছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। দমকল সূত্রের খবর, কারখানার ভেতরে পরিত্যক্ত কিছু সামগ্রিতে প্রথম আগুন লাগে। প্লাসটিকের বিভিন্ন সামগ্রি ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকার ফলে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে গোটা কারখানায়। করোনা পরিস্থিতিতে লক ডাউনের জেরে গত এক বছরের বেশী সময় ধরে কারখানাটি বন্ধ ছিল। ফলে কেউ হতাহত না হলেও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কয়েক লক্ষ ছাড়াবে বলে দমকলের অনুমান। তবে আগুন লাগার কারণ পরিস্কার নয় দমকলের কাছে।