AC যে ঘরে আছে, সেখানে রাখুন ৩০০ টাকা দামের এই ছোট্ট ডিভাইস! অনেক খরচ বাঁচবে
- Published by:Suman Majumder
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
এসি এখন বেশিরভাগ বাড়িতেই প্রায় ৮ থেকে ১৫ ঘণ্টা চলছে। এত সময় ধরে এসি চালিয়ে রাখলে কিন্তু সমস্যা বাড়বেই। টানা এসি চলার ফলে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত একাধিক সমস্যাও দেখা দিতে থাকে।
গরমের দাপট ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করেছে। তাই এই সময় গরমের সঙ্গে যুঝতে আরাম পাওয়ার জন্য এসি বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র ব্যবহার করতেই হবে। বেশিরভাগ বাড়িতেই প্রায় ৮ থেকে ১৫ ঘণ্টা চলছে এসি। তবে এত সময় ধরে এসি চালিয়ে রাখলে কিন্তু সমস্যা বাড়বেই। টানা এসি চলার ফলে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত একাধিক সমস্যাও দেখা দিতে থাকে। এর মধ্যে অন্যতম হল শ্বাসকষ্ট এবং ত্বক সংক্রান্ত সমস্যা। আর এই সমস্ত সমস্যা প্রতিরোধ করতে হলে কাজে আসবে একটি ছোট্ট ডিভাইস। এটিই সমস্ত সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে। আজকের প্রতিবেদনে এই বিষয়েই আলোচনা করে নেওয়া যাক।
advertisement
কিন্তু সেই ডিভাইসটি আসলে কী?
এই ছোট্ট এবং উপযোগী ডিভাইসটির নাম হল হিউমিডিফায়ার। নিশ্চয়ই বোঝা যাচ্ছে যে, বাতাসে আর্দ্রতা বাড়াতে সাহায্য করে এই যন্ত্রটি। আর কীভাবে সেটা করে? আসলে জলকে ছোট্ট ছোট্ট জলের ফোঁটা অথবা বাষ্পে পরিণত করে হিউমিডিফায়ার। যা এই যন্ত্রটি বাতাসে ছড়িয়ে দেয়। নানা ধরনের হিউমিডিফায়ার আজকাল বাজারে পাওয়া যায়।
এই ছোট্ট এবং উপযোগী ডিভাইসটির নাম হল হিউমিডিফায়ার। নিশ্চয়ই বোঝা যাচ্ছে যে, বাতাসে আর্দ্রতা বাড়াতে সাহায্য করে এই যন্ত্রটি। আর কীভাবে সেটা করে? আসলে জলকে ছোট্ট ছোট্ট জলের ফোঁটা অথবা বাষ্পে পরিণত করে হিউমিডিফায়ার। যা এই যন্ত্রটি বাতাসে ছড়িয়ে দেয়। নানা ধরনের হিউমিডিফায়ার আজকাল বাজারে পাওয়া যায়।
advertisement
advertisement
advertisement
এসি-র সঙ্গে হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করা উচিত কেন?
বাতাসকে ঠান্ডা করে এসি। যার জেরে বাতাসের মধ্যে থাকা আর্দ্রতা বা ময়েশ্চারের পরিমাণ কমে যায়। আর শুষ্ক বাতাসের কারণে ত্বক, চোখ, নাক এবং গলায় সমস্যা হয়। ফলে শ্বাসকষ্টও বাড়তে থাকে। আর তাই এসি-র পাশাপাশি হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করলে বাতাসের আর্দ্রতা ধরে রাখা সম্ভব হয়। ঘরের পরিবেশ আরামদায়ক এবং স্বাস্থ্যকর থাকে।
বাতাসকে ঠান্ডা করে এসি। যার জেরে বাতাসের মধ্যে থাকা আর্দ্রতা বা ময়েশ্চারের পরিমাণ কমে যায়। আর শুষ্ক বাতাসের কারণে ত্বক, চোখ, নাক এবং গলায় সমস্যা হয়। ফলে শ্বাসকষ্টও বাড়তে থাকে। আর তাই এসি-র পাশাপাশি হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করলে বাতাসের আর্দ্রতা ধরে রাখা সম্ভব হয়। ঘরের পরিবেশ আরামদায়ক এবং স্বাস্থ্যকর থাকে।
advertisement
advertisement
হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মনে রাখা আবশ্যক:
১. ঘরের মাপ এবং প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী হিউমিডিফায়ার বেছে নিতে হবে।
২. ব্যাকটেরিয়া এবং জীবাণু যাতে না হয়, তার জন্য নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে এই হিউমিডিফায়ার।
৩. কুল মিস্ট হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করলে পরিশ্রুত জল ব্যবহার করতে হবে। কারণ কলেক জলে মিনারেলস ও রাসায়নিক থাকে। যা ঘরের আসবাবপত্রের ক্ষতি করে দিতে পারে।
৪. হিউমিডিটির মাত্রা ৪০ শতাংশ এবং ৬০ শতাংশের মধ্যে থাকা উচিত। হাইগ্রোমিটার ব্যবহার করে আর্দ্রতার মাত্রা পরিমাপ করা যায়।
৫. অতিরিক্ত হিউমিডিটি বা আর্দ্রতা এড়িয়ে চলতে হবে। নাহলে জীবাণু-ছত্রাক জন্মাতে পারে।
১. ঘরের মাপ এবং প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী হিউমিডিফায়ার বেছে নিতে হবে।
২. ব্যাকটেরিয়া এবং জীবাণু যাতে না হয়, তার জন্য নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে এই হিউমিডিফায়ার।
৩. কুল মিস্ট হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করলে পরিশ্রুত জল ব্যবহার করতে হবে। কারণ কলেক জলে মিনারেলস ও রাসায়নিক থাকে। যা ঘরের আসবাবপত্রের ক্ষতি করে দিতে পারে।
৪. হিউমিডিটির মাত্রা ৪০ শতাংশ এবং ৬০ শতাংশের মধ্যে থাকা উচিত। হাইগ্রোমিটার ব্যবহার করে আর্দ্রতার মাত্রা পরিমাপ করা যায়।
৫. অতিরিক্ত হিউমিডিটি বা আর্দ্রতা এড়িয়ে চলতে হবে। নাহলে জীবাণু-ছত্রাক জন্মাতে পারে।